ইচ্ছেঘুড়ি
বর্ষাকালে ব্যাঙ ডাকে না ব্যাপারটা কী? তবে, এখন এমন করলে হবে? বর্ষা এলো সবে!
সন্ধ্যার পর নেমেছে রাতের আঁধার। চাঁদটা লুকিয়েছে মেঘের আড়ালে। ফুলের ঝোপে হঠাৎ এক দল সবুজ-সোনালি আলো দৌড়াদৌড়ি শুরু করল। একবার জ্বলছে,
দাদুর মুখে গল্প শোনা বড়ই ভালো লাগে। নতুন নতুন শব্দ শেখার আগ্রহটাও জাগে। দাদু সেদিন সকাল বেলায় নতুন খবর দেখে- ‘আকাশ ভেঙে পড়লো
আমড়া গাছে অনেকগুলো পাখি বসে আছে। প্রতিটি ডালে অনেক অনেক আমড়া। এতো আমড়া ধরেছে যে বেশকিছু ডাল ঝুলে পড়েছে ভারে। পাখিগুলো আমড়া খাচ্ছে
বাবুদের তাল-পুকুরে হাবুদের ডাল-কুকুরে সে কি বাস করলে তাড়া, বলি থাম একটু দাড়া। পুকুরের ঐ কাছে না লিচুর এক গাছ আছে না হোথা না আস্তে
আচ্ছা বলো তো, পাখি কি হতাশ হয়? কিংবা কোনো কারণে খুব বেশি কষ্ট পায়? নিশ্চয়ই অবাক হয়ে ভাবছো, এমন অদ্ভুত প্রশ্ন কেন করছি? এই প্রশ্ন করার
লিচুর রঙে লিচুর রঙে লিচুর রসে লিচু রূপে ভরপুর থোকায় থোকায় লিচু যেথা নামটি যে তার দিনাজপুর। উঠানেতে লিচু
হাজার কথার তোড়ে আমি হারিয়ে ফেলেছি ছন্দ, খুঁজে খুঁজে হয়রান তবু খুঁজতে লাগে না মন্দ। মন বিছিয়ে দেখবো তাই চশমা পরিনি চোখে, দ্রুত চলেছি
বলতে পারো মা- মেঘলা আকাশ কখন ওঠে হেসে? মা বলেছেন, রোদ ছড়ালে সূর্য ভালোবেসে। আমি বলি না মা না না। এবার বলো মা- গোমড়ামুখো কলাপাতা কখন তা
এমন করে উড়ে উড়ে যাবি রে কোন দেশে কেমন আছি যা দেখে যা মাটির কাছে এসে। পুড়ছে মানুষ, গাছগাছালি খাঁ খাঁ রোদের ঝাঁঝে কেমনে বেরোয়
ঢাকা: স্কুলে যাওয়া-আসার সময় বাস পেতে যে কী কষ্ট! তাই না? স্বাভাবিকভাবেই বোরিং লাগে। কিন্তু জানো, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এমন কিছু চমৎকার
আমের দেশে জামের দেশে এলো ঝড়ো হাওয়া আম কুড়িয়ে জাম কুড়িয়ে চলছে মজার খাওয়া। চলছে মজার খাওয়া কত চলছে হুটোপুটি আম কুড়াতে ছেলের দল
ঢেউয়ের পরে ঢেউ নাচে আর পাখির পরে পাখি, শীতল হাওয়ায় মনটা জুড়ায় করি মাখামাখি। বিশাল বিশাল জাহাজ চলে চলে মাঝির সাম্পান মনের সুখে
এক ছিলো বুড়ি। সে ছিলো খুব গরিব। একটি মাটির কুঁড়েঘরে বাস করতো সে। ঘরে কিছুই ছিলো না তার। আসবাবপত্র বলতে ছিলো কেবল একটি বাঁশপাতার
এই ঋতুটা ফলের এই ঋতুটা ফলের দস্যি ছেলে দলের, মাঠে ঘাটে হাটের মধুর কোলাহলের। জামের শাখে জামরে আমের শাখে আমরে, মন ভরে দেয় আহা
উঁচু কোনো স্থানে ওঠার জন্য সিঁড়ি বা মইয়ের উপরই নির্ভর করে মানুষ। কিন্তু মাছ কি কখনো সিঁড়ি বেয়ে ওঠে? হ্যাঁ, মাছও সিঁড়ি বেয়ে ওঠে।
আজ সকালে দেখতে চেয়ে মায়ের মুখে হাসি বাষ্প হয়ে বাতায় ফুঁড়ে আকাশ নীলে ভাসি। উড়তে উড়তে হঠাৎ একটি পাখির সাথে দেখা বললাম আমি যাচ্ছ
মায়ের মত দামি মা যে আমার অনেক দূরে থাকে চোখের জলে বুক ভিজিয়ে আমায় কাছে ডাকে। বাস্তবতা কঠিন বড়ই, কঠিন পেটের দায় বাঁচার আশায় জীবন
পৃথিবীতে একজন মানুষ আছেন, যাকে আমরা সবাই প্রথম দেখায় ভালোবেসে ফেলি। সেই প্রথম দেখা থেকে শুরু- এরপর সারাটাজীবনই আমরা তাকে ভালোবেসে
‘মনে করো যেন বিদেশ ঘুরে, মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে, তুমি যাচ্ছ পালকিতে মা চড়ে দরজা দুটো একটুকু ফাঁক করে, আমি যাচ্ছি রাঙা ঘোড়ার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন