ইচ্ছেঘুড়ি
দুদিক থেকে হাঁক আসে ও— ভাই গরুর দাম কত? গরুটানা লোকটি বলে- পঞ্চাশ হাজার পাঁচশত। সারাটা পথ এভাবেই লোক জিজ্ঞাসে দাম রশি ধরে
ডোরাকাটা বাঘ মামা যে- দিলো হুংকার এক শক্তিশালী রয়েলকে আজ আসল রূপে দ্যাখ! ‘সুন্দরবন আমার বাসা; বাংলায় করি রাজ দোর্দণ্ড প্রতাপ ছড়াই
খুশির আমেজ ছড়িয়েছে সারা বাংলাদেশ টাইগারেরা কাজটা এবার বেশ করেছে বেশ। অভিনন্দন টাইগারদের ষোল কোটি প্রাণের এই জয়টা ক্রিকেট
যতই কর অবহেলা আমরাতো নই কম। একদিন আগে কেড়ে নিলাম অস্ট্রেলিয়ার দম! বলতে পারো টাইগার এখন বিশ্বসেরা দল। ক্যাঙ্গারু হে এখন তোমার আসন
তুমি সময় মতো ওর দুধ দুইয়ে দাওনি তাই সেই তোমার কাছে চলে এসেছে! পেগি হাসে। খুব ভালো বুড়ো ডেইজি! সুন্দরী তার পথ চিনছে! ১১. বিপদে পড়লো
বাড়ির পথে ফিরছে সবাই কিনে গরু-খাসি কেউ কিনে একটা-দুইটা কেউ আরও বেশি লাল গরু কালো গরু নানান রকম সাইজ কেউ আবার গরুর সাথে দিচ্ছে খাসি
কিন্তু জ্ঞান-বিজ্ঞানের উন্নতির ফলে মানুষ যখন সৃষ্টিরহস্য সম্পর্কে আরো বেশি জানতে পারল, তখন লাইটফুটের দাবি আর টিকে থাকেনি। কারণ, আজ
তখন বেশ ফুর ফুরে হাওয়া বইছে। তাদের সামনে কলাই ক্ষেতের ওপর দিয়ে বেলেমাটির একটা রাস্তা চলে গেছে। সেই রাস্তা দেখে কাঠবিড়ালি বলল, দেখ
শামসুল আলমের ৫৫তম জন্মদিন উপলক্ষে ১৫ সেপ্টেম্বর বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে একটি আনন্দানুষ্ঠানের আয়োজন
‘আর ওরা সবাই বয়সে অনেক বড়!’ বিরক্ত হয়ে, জ্যাক বলে। ওদের অনেক বেশি জানার কথা। কেনো ওরা ওদের আবর্জনা সব সঙ্গে নিয়ে গেলো না? এমন
বর্ষা কেবল ঝরায় বৃষ্টি ক—ড়া নদ-নদী ও পুকুর থাকে ভ—রা নেইকো কোথাও এক টুকরো খ—রা
এমন নায়ক এদেশ আমার দেখবে কখন আর! স্মৃতিগুলো মেলে দিয়ে তুমি এখন ওপার চিরবিদায় বলবো না তো বলবো তুমি আছো। ভক্তকুলের হৃদয় জুড়ে
রাতে আকাশ কালো দেখায়, কারণ এসময় পৃথিবীর কাছাকাছি শক্তিশালী কোনো আলোর উৎস থাকে না। ওদিকে সূর্য পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের শক্তিশালী আলোর
বাঘের ভয়ে আর ছেলে হারানোর দুঃখে জেলে যখন অন্য জায়গায় চলে যাবে ভাবছে, ঠিক তখন এক বানর এসে জেলেকে বলল , ' জেলে ভাই, আমিতো গাছে গাছে থাকি,
জ্যাক ভেবেছিল জানালা বানানো কঠিন হবে, আর ওখান দিয়ে বেশি বেশি বাতাস ও বৃষ্টি ঢুকবে। তাই দরজা বন্ধ করার পর উইলো বাড়ির ভেতরটা অন্ধকার আর
এই! আমার মনে হচ্ছে কেউ একজন একটা ওয়্যারড্রব ফেলে দিলো! খুব জোরে একটা শব্দ হওয়ার পর, জ্যাক বলে! আর সিঁড়ির নিচে একটা গ্রান্ড পিয়ানো
এই যে দেখ সবুজ শ্যামল মাঠ ফসলে ভরা চাষির হাতে যতন করে আদর দিয়ে গড়া। আপন মনে হেসে খেলে যা মনে চায় খাবে এমন মজার খাবার তুমি কোথায় বল
আলো বুকে জ্বলে নেভে আমার খেলার সাথী, বন্ধু জোনাক খেলতে আসে জ্বালিয়ে রোজ বাতি। বন্ধু আমার বয়ে চলা একটি উদাস নদী, এই নদীটা জাগায়
জ্যাকও অসহায়ের মতো ভিজবে, সে বলে। এই দুধটা ধরে থাকো, মেয়েরা। এটা ধরে যতটুকু গরম হয়ে নেওয়া যায়। খানিকটা পান করে নেওয়া যাক তাতে করে গরম
পরীরা চিন্তা করলো রানির কাছে যাবে। তারা ফুটফুটে পরীকে নিয়ে রানির দরবারে গিয়ে হাজির হলো। এতো সুন্দর পরী কিন্তু তার ডানাই নেই! কি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন