ইচ্ছেঘুড়ি
আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘এম নুরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার-২০১০’ বিতরণী অনুষ্ঠান। ওই দিন বিকেল সাড়ে ৩টায় বাংলাদেশ
জামালপুর শহরের বজ্রাপুর এলাকার রশিদা বিড়ি ফ্যাক্টরি। নূর মোহাম্মদ। বয়স দশের বেশি নয়। খুব দ্রুত চলছে তার কচি দুটি হাত। কাগজের
ঘন কুয়াশা। ধূসর ফসলের ক্ষেত। উটের পিঠের মত আকাঁবাঁকা আলপথ দিয়ে হেঁটে হেঁটে যাচ্ছে খেজুরিয়া। কোমরে ঝুলছে বেশ কয়েকটি মাটির হাঁড়ি।
রাতের বেলা ভূতটা এসে ঢোকে পড়ার কক্ষে এমন আজব ভূতের দেখা মিলবে না এক লক্ষে। সবাই তখন অন্য ঘরেগভীর ঘুমে মগ্নসেই সময়ে হয় যে শুরুভূতের
গহীন বন। সেই বনে বসবাস করে হাজার হাজার বানর ।এক কথায় সেই বনে বানরের রাজত্ব চলে। সেই বনের রাজা বসে বসে কি যেন ভাবছে। মন্ত্রী মশাই
আমি হলপ করে বলতে পারি ২০১১ তে নতুন জামা-জুতো তুমি পাচ্ছই । নতুন কোথাও বেড়াতে যাবেই যাবে। আর এবছর নতুন নতুন বন্ধুও হবে তোমার। আমি
আজ ৩১ ডিসেম্বর। ইংরেজি বছর ২০১০ সালের শেষ দিন। আর কয়েক ঘণ্টা পরেই আসবে একটি নতুন বছর। বছরটি হচ্ছে ২০১১ সাল। তোমাদের অনেকের কাছেই
রেলগাড়ির কামরায় উঠল এক বাংলাদেশি। তার সঙ্গে বিশাল বোঝা। বোঝাটা ওঠানোর দরকার ওপরের তাকে।কিন্তু তার গায়ে জোর কম, সে কিছুতেই নিজের
নোয়াখালী: নোয়াখালীতে ইভটিজিং বিরোধী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে নিউজ
‘শিশু আইন-২০১০’ এর খসড়া নীতি অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সরকার। ৩০ ডিসেম্বর মন্ত্রীসভায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ খসড়া নীতি অনুমোদন করা হয়।
গান শেখার সুযোগ হয়নি জুয়েলের। ক্যাসেট প্লেয়ারে গান শোনার মাধ্যমেই তার গান গাওয়া। আর এই গান গাওয়া থেকেই অংশ নেয় ক্ষুদে গানরাজে।
অর্পিতা আমার বান্ধবী। আমরা একই কাশে পড়ি। তার সাথে আমার খুব ভাব। তাদের বাড়িতে বছরে দুটো বড় অনুষ্ঠান হয়। একটি মার্চ মাসের ২৬ তারিখে
সুট টাই বুট পরা আধুনিক ভুতকাজকারবার তার অতি অদ্ভুতসারাদিন গলা ছেড়ে গান গায় পপমশামাছি উড়ে এলে গিলে ফেলে গপপা ও মাথা উল্টিয়ে জুড়ে দেয়
একদেশ একটি বুড়ো ও তার ছেলে বাস করতো। ছেলেটির নাম ছিল তপু। বাবা ও ছেলে মিলে একদিন একটি গাধা বিক্রি করতে হাটে যাচ্ছিল। এমন সময় রাস্তায়
যিশুর মা মাতা মেরি ছিলেন ইসরাইলের নাজারেথবাসী যোসেফের বাগদত্তা। একদিন এক দেবদূতের মাধ্যমে তিনি জানতে পারলেন, মানুষের মুক্তির পথ
শহীদ জননী জাহানারা ইমামকে তোমরা অনেকেই চেনো। তার লেখা ‘একাত্তরের দিনগুলি’ পড়েছো অনেকে। তোমরা কি জানো, কিশোরদের জন্য
পিয়াস দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে। একটু দুষ্ট, কিন্তু সবার আদরের। দুষ্টরা অবশ্য আদর একটু বেশিই পায়। পিয়াসের মাঝে মাঝেই ঘাড়ে ভূত চাপে। সেই
পিয়াস দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে। একটু দুষ্ট, কিন্তু সবার আদরের। দুষ্টরা অবশ্য আদর একটু বেশিই পায়। পিয়াসের মাঝে মাঝেই ঘাড়ে ভূত চাপে। সেই
পৃথিবীতে নাকি ফুল ফোটাবার হার কমে যাচ্ছে। মানুষ এতো ব্যস্ত, গাছের যত্ন নিয়ে ফুল ফোটাবার সময় নেই কারো! তাই বলে কি ফুল ফুটবে না আর? সেই
জীবন-মৃত্যর ব্যবধান যেখানে একটি গুলি। যেখানে রুমি ঘুরে বেড়াচ্ছে ঢাকার এ প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। অন্য সব ছাত্র-জনতার সঙ্গে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন