উপকূল থেকে উপকূল
একই গ্রামের নিখোঁজ আট জেলের পরিবারের কেমন ঈদ কাটবে, জানার জন্য গেলে, শিশু তাছরিফার এমন আবেগের কথা জানালেন তারই দাদি ও নিখোঁজ জেলে
উপকূলীয় উপজেলা পাথরঘাটা। এখানকার মানুষের প্রধান পেশা মাছ ধরা, দ্বিতীয় পেশা কৃষি কাজ। এখানকার নিম্নশিক্ষিতদের সঙ্গে শিক্ষিত বেকার
প্রতিবছরের মতো এবছরও জেলেপল্লিদের ঈদের আনন্দ বইবে না। জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞাই তাদের জন্য আরও কাল হয়ে
এমনিভাবেই এক বছর আগে স্বজনদের কাছ থেকে বিদায় নিয়েছিলেন এক গ্রামের আটজন জেলে। স্বজনরা এখনো অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন... স্বজনদের কাছ
পেটের দায়ে আর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে একটু ভালো থাকা বা খাওয়ার জন্যই সাগরযাত্রা করে তারা। একদিন মাছ শিকার না করলে পরের দিন চুলায়
ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে ভালো ভালো মাছ নিয়ে ঘরে ফেরা সম্ভব হয়, আর না হলে ঝড় বা দস্যুর কবলে পড়ে হতে হয় নিখোঁজ বা মৃত। এতো প্রতিকূলতা
এছাড়া সরকারি নিষেধাজ্ঞা এবং নিয়মনীতিতো মানতেই হয়। বহুমুখী প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে হয় প্রায় সারাটা মৌসুম। এ বছর নতুন করে উপকূলীয়
শুক্রবার (৩ মে) রাত ৯টার দিকে সদর উপজেলার কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্র পরিদর্শন করে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক
সম্ভাব্য ক্ষতি মোকাবিলায় ফেনীর উপকূলীয় অঞ্চল সোনাগাজী উপজেলায় সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে রয়েছে ফেনী জেলা প্রশাসন।
দুর্যোগের এমন আগাম বার্তার পরও শুক্রবার সকাল থেকে খুলনায় ঝলমলে রোদে দিনের সূচনা হয়েছে। মাঝে মধ্যে আকাশ মেঘলা হলেও বাতাসে সে মেঘ
বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার রাম চন্দ্র দাস বাংলানিউজকে জানান, বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’ উপকূলীয়
এদিকে শুক্রবার (০৩ মে) দুপুরের মধ্য ভোলা উপকূলের ৫ লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হবে বলে জানিয়েছেন ভোলার জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম
ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’র আঘাত থেকে রক্ষা করতে উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হবে। যারা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে থেকেও
বর্তমানে ভারতের পূর্ব-উপকূল ঘেঁষে উত্তরের দিকে এগোতে থাকা ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’ নিয়ে এমন আভাসই দিচ্ছেন বাংলাদেশের আবহাওয়াবিদরা।
বৃহস্পতিবার (০২ মে) সকাল থেকে মাঠে রয়েছেন ফেনী রেড ক্রিসেন্ট ও সোনাগাজী উপকূলীয় রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের স্বেচ্ছাসেবকরা। ফেনীর জেলা
বৃহস্পতিবার (২ মে) এ সংক্রান্ত পৃথক দু’টি অফিস আদেশ জারির তথ্য বাংলানিউজকে জানিয়েছেন নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য ও জনসংযোগ
এরইমধ্যে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) আওতাধীন বরিশাল বিভাগের ১ হাজার ১০৮টি আশ্রয়কেন্দ্র ও ২৪ হাজার ৩৩০ জন সেচ্ছাসেবক
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক সামছুদ্দিন আহমেদ বাংলানিউজকে জানান, ঘূর্ণিঝড় এবং অমাবস্যার প্রভাবে উপকূলীয় জেলা এবং তাদের
বৃহস্পতিবার (০২ মে) আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (নং-২৮) বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায়
বেশ কয়েক মাস ধরেই এক চর থেকে আরেক চরে মহিষের বাথান নিয়ে চষে বেড়াচ্ছেন মালিকরা। যে চরেই যাচ্ছেন সেখানেই তারা গড়ছেন অস্থায়ী বসতি।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন