ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ইচ্ছেঘুড়ি

অ | অমিয় দত্ত ভৌমিক

অ-তে হয় অপরূপ অ-তে হয় অনন্য অ-তে হয় অমলিন অ-তে হয় অদম্য। অ-তে কেন অসুখ হয়? অ-তে কেন অপরাধ? অ-তে কেন অকর্মা? অ-তে কেন অপবাদ? ফেব্রুয়ারি ২০,

বইমেলায় আরিফুন নেছা সুখীর ‘ব্যাঙের পুত্র ড্যাঙ’

বইটি প্রকাশ করেছে ডাংগুলি প্রকাশনী। প্রচ্ছদ ও অলংকরণ করেছেন ফেরদৌস আলম তপন। পাওয়া যাচ্ছে কলি প্রকাশনীর স্টলে। স্টল নম্বর: ৩৬৭ ও

ঋতুরাজ | বাসুদেব খাস্তগীর

ঝরছে পাতা হাওয়ায় ভেসে আনন্দ বয় ঘরে, সজীব সতেজ প্রকৃতিতে অনাবিল সুখ ঝরে। বন বনানীর কানন জুড়ে ফুলের আত্মহারা, মল্লিকা, জুঁই, শিমুল,

বইমেলায় হোসনে আরা জাহানের দুটি শিশুতোষ বই

‘কোথায় পেলে এমন খুশি’ বইটির কবিতাগুলোতে কৈশোরের নানা অভিজ্ঞতা, উচ্ছ্বাস, অভিমান প্রভৃতি অনুভূতির প্রতিফলন ঘটেছে। আর

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-২৬)

ওওওও-ওওও-ওওও-ওওওও! গা শিরশির করা লম্বা একটা শব্দ ভেসে আসছে; ওওও-ওওও-ওওও-ওওও! ওটা ইঁদুর আর ভৌল শিকারে বেরিয়েছে, জ্যাক বলে। আকাশের ওই

কিন্ডারগার্টেন শিক্ষা পদ্ধতি কবে, কীভাবে চালু হয়?

এ শিক্ষা পদ্ধতির পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছিল ইংল্যান্ডের শিল্প বিপ্লব। শিশুশ্রম এসময় বন্ধ হয়ে যায়। কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের

বসন্তেরই কাল | আজিম হোসেন

এ কোন ঋতুর কাল- সেতো বসন্তেরই কাল। সবুজ শ্যামল পথ ছাড়িয়ে রুগ্ন গাছের ডাল ঝাঁপিয়ে, ঘোমটা পরা বউয়ের লাজে আসলো এ কোন সাজে। মন রাঙানোর

বসন্তের ছোঁয়ায় | সুমন বিশ্বাস

কী! অপরূপ সেজেছে এই বাংলা মায়ের রূপ। প্রজাপতি, অলি নাচে ফুলেরা নিশ্-চুপ।   ঝিরিঝিরি বইছে বাতাস দুলছে আমের বোল পাগল করা ঘ্রাণে ভরা

মেলায় নাজিয়া ফেরদৌসের ‘পরীর দেশে রাজকন্যা’

অসাধারণ চারটি রূপকথা ( ‘রাজকন্যা ফুলমালা’, ‘মিথ্যে বলা নীলপরী’, ‘লাল পরীর ডানা, ‘ ঝিনুক রাজার মেয়ে) নিয়ে সাজানো হয়েছে বইটি।

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-২৪)

নোরাই কোকা বানায় এবং গোল করে রাখা মগগুলোতে ঢালে। দুধ নেই, সে বলে। কিন্তু চিনি আছে। ওরা ওদের কেক চিবায় ও কোকা পান করে। তাতে দুধ না

নকল রাজা (শেষ পর্ব) | বিএম বরকতউল্লাহ্

এদিকে শেয়ালেরা রাজা-রানীর এ লক্ষণ দেখে খাবারে ঘি এর পরিমাণ দিলো বাড়িয়ে।   দিনে দিনে অবস্থা এমন হলো যে, রাজা-রানীর গা চুলকানি আর থামে

সাদা হরিণ | নাজিয়া ফেরদৌস

বরফ ভেঙে যাও লাফিয়ে অনেক অনেক দূর, সাদা গায়ে রোদের মতো আনন্দ ভরপুর! তুমি সাদা হরিণ অনেক জাদু জানো; এই পৃথিবীর কষ্ট মুছে শান্তির

একুশে গ্রন্থমেলায় মীমের পুতুলের ইস্কুলব্যাগ ও পড়শি

এখনও স্কুলের গণ্ডি না পেরুলেও তার লেখনীর ধার সবার কাছে সমাদৃত। মেলার প্রথম দিন থেকে ৩৭০, ৩৭১, ৩৭২ নম্বর বিদ্যাপ্রকাশের স্টলে মিলছে

খোকন ও শালিক ছানা | অালমগীর কবির

  দুপুর বেলা খোকন তখন আঁকার খাতায় আঁকছিলো, জানলা দিয়ে হঠাৎ দেখে শালিক ছানা ডাকছিলো। গাছের নিচে পড়ে থেকে গাছের ডালে পাখি মা,

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-২৩)

ওরা কেটলি ভরে। জুনের রোদে পাহাড়ের চারপাশ খুব মনোরম দেখায়। চারদিকে মৌমাছি গুন গুন করছে আর প্রজাপতিরা উড়ে বেড়াচ্ছে, পাখিরা আপন মনে

নকল রাজা (পর্ব-৩) | বিএম বরকতউল্লাহ্

রাজা বলল, প্রতিদিন আমাদের তিনবেলা পশু-পাখির টাটকা গোস্ত এনে খাওয়াতে হবে। সেটা হতে পারে খরগোশের, হতে পারে বেড়ালের, হতে পারে হাঁস বা

বই মেলাতে চল | শাহজাহান মোহাম্মদ

নতুন বইয়ের মোড়কমোচন করবে সিংহরাজ বটতলাতে বসবে আসর তাই মিডিয়ার সাজ। টোপর মাথায় ব্যাঘ্র মামা এলো হেলে দুলে ছড়ায় ছড়ায় ভরিয়ে দেবে

গাল ও পাল | সুমাইয়া বরকতউল্লাহ্

একটুখানি বলো সোনা একটুখানি হেসে তোমায় বকে একটি মানুষ থাকবে কেন দেশে? অমনি খোকা বলল রেগে ছিঁড়ব খাতা বই আমার গায়ে এত্ত জামা

ভূতের ডিগবাজি-৩ | মাহমুদ মেনন

গুনগুন করে সেই ছড়াই গানের মতো করে গাইছিলো আর পা নাড়াচ্ছিলো রুশো। মা রান্না ঘরে। টুনটান শব্দ আসছে। নুডুলস রান্না হচ্ছে। ডিম দিয়ে

হয় না তোমার মতো | আলেক্স আলীম

সাকিব তুমি যা দেখালে তুলনা নেই যার। বন্ধ হলো কিউই পাখির চার ছক্কা মার! গুঁড়িয়ে দিলে উড়িয়ে দিলে বাঘা বাঘা যত। অলরাউন্ডার আর কোথাও

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়