বছরজুড়ে দেশ ঘুরে
তূর্ণা নিশিথা এক্সপ্রেস থেকে: ‘‘ঝক ঝক ঝক ট্রেন চলেছে,/ রাত দুপুরে অই/ ট্রেন চলেছে ট্রেন চলেছে/ট্র্রেনের বাড়ি কই?” কবি শামসুর
তূর্ণা এক্সপ্রেস থেকে: পুরো রেলওয়ে স্টেশনে কয়েক কদম পরপর ‘ইউজ মি’ লেখা নীল রঙা ডাস্টবিন রাখা। কিন্তু সেই ডাস্টবিন যেন চোখে পড়ে না
বাগেরহাট: সবুজ গাছের ফাঁকে ফাঁকে মায়াবী হরিণের প্রাণোচ্ছ্বল চাহুনি আর তিড়িং বিড়িং ছুটে চলা। তাদের সঙ্গি রয়েছে দুষ্টু বানরের দল। আর
মারমেইড বিচ ও ইকো রিসোর্ট ঘুরে: (প্রথম পর্বের পর)... ক্যাফের স্টাফরা তখন রোজ সকাল-বিকেল পর্যটকদের হাতে হাতে প্রতিদিনের মেন্যু
মারমেইড বিচ ও ইকো রিসোর্ট ঘুরে: এটি এক স্বপ্নবাজ কিশোরের গল্প। সে বেড়ে ওঠে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির পাহাড়ি পরিবেশে। পড়াশোনায় উড়ু উড়ু
মারমেইড বিচ ও ইকো রিসোর্ট ঘুরে: প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনিসুল হক চৌধুরী সোহাগের সঙ্গে কথা না হলে হয়তো অজানাই থেকে যেতো।
বান্দরবান ঘুরে: পর্যটক আকর্ষণ বাড়াতে নতুন সাজে সাজছে ‘বাংলার দার্জিলিং’ খ্যাত বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড়। একসময় দেশের সবচেয়ে
ঢাকা: ‘চলার পথের পুরোটা জুড়ে ময়লা। ঝিরিতে পানির বোতল, বিস্কিট-চিপসের বোতল ভাসছে। প্রপাতের ঠিক নীচেই দোকানঘর। দেখে খুব অবাক হয়েছি।
বান্দরবানে থেকে: পাহাড়ের খাদের অন্ধকার ঝোপে তখন ঝিঁ ঝিঁ পোকার গান। মনাবেশী আধো আলোয় চেয়ার পেতে বসতেই একটি তক্ষক জানান দিলো সেও আছে
বান্দরবান থেকে: তোমরা কে কে পার্বত্য এলাকায় যোগদান করতে চাও-কমিশনারের এ আহবানে হাত তুলে সম্মতি জানিয়েছিলেন কেবল হোসাইন মুহাম্মদ আল
সোনারবাংলা এক্সপ্রেস থেকে: দেশের ট্রেন সেবায় সর্বশেষ সংযোজন সোনার বাংলা এক্সপ্রেসে যে পানি দেবেনা শুরুতে কোন যাত্রীই তা বুঝতে
বান্দরবান থেকে: পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে উঠতে হবে। আপন হয়ে উঠতে হবে। তখন পুলিশ ও জনগণ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করলে আইন-শৃঙ্খলা
কাপ্তাই ঘুরে: শেষ অবধি স্বর্গের রাস্তায় মামাদের দেখা মিললো না। এই মামা মানে হাতি। পাহাড়ের পর পাহাড় ডিঙ্গিয়ে হাতিরা আসে এই স্বর্গের
বান্দরবান থেকে: আঁকা-বাঁকা উঁচু-নিচু পাহাড়ের শরীর বেয়ে প্রায় দুই কিলোমিটার পথ উঠে গেছে নীলাচল পাহাড়ের চূড়ায়। হেঁটে উঠতে দম ধরে রাখা
কাপ্তাই থেকে: রাতভর বৃষ্টিতে হওয়া পাহাড় ধস কপালটা খুলে দিলো। মাটির স্তূপে অচল হয়ে পড়েছে প্রধান সড়ক। ওই পথে তাই কিছুতেই বান্দরবান
রাঙামাটি থেকে: দেশের অন্যতম পর্যটন নগরী ও লেক, পাহাড়, ঝরনার দেশ রাঙামাটির পর্যটন শিল্পকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বেসরকারি বিনিয়োগ জরুরি
বান্দরবান থেকে: পাহাড়িরা আর পর্যটন বিমুখ নন। অনেকেই এখন পর্যটনে বিনিয়োগ করছেন বলে মন্তব্য করেছেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক দিলীপ
খাগড়াছড়ি থেকে: পার্বত্য এলাকায় পর্যটন উন্নয়নের জন্য সবাইকে নিয়ে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি বলে মনে করেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার ডেপুটি
খাগড়াছড়ি থেকে: খাগড়াছড়িতে রয়েছে আলুটিলার রহস্যময় গুহা, রিছাং ঝরনা, পানছড়ির অরণ্য কুটিরসহ বহু দর্শনীয় স্থান। অথচ এখানে পর্যটকরা
খাগড়াছড়ি থেকে: চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি সড়কের দু’ধারে মনোমুগ্ধকর দৃশ্য ধারণ করতে গিয়ে আমাদের মোবাইলের চার্জের ত্রাহি অবস্থা। ভেবে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন