ফিচার
এ ফলাফল নিয়ে নিজের ওপর বিশ্বাস ছিলো আমার। কিন্তু, আমার থেকেও বেশি বিশ্বাসী ছিলেন আমার বাবা-মা, বড়বোন এবং আমার শিক্ষকরা। আমি বিশ্বাস
আমার বাবা ডা. চৌধুরী আমির মোহাম্মদ ফারুক, মা নাজমা জাহান আমার পড়াশোনার জন্য অনেক কষ্ট করেছেন। তারা ছিলেন প্রেরণা। এর মধ্যে মা’র
অবশেষে মাহেন্দ্রক্ষণটি এসে গেল। জিপিএ-৫ পেলাম। আমারা সবাই এখন হাসি হাসি সুখে আছি। কারণ, ফাইনালি আমাদের ১০ বছরের সাধনা স্বার্থক হলো।
পাশাপাশি যাদের কথা না বললেই নয়। দশম শ্রেণিতে ওঠার পর থেকে বড় বাবা (ক্ষিরোদ বড়ুয়া) আমাকে বাড়ির কোনো কাজ করতে দিতেন না। শুধু বলতো তিষা
আমার সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান আমার মা-বাবার। কারণ উনারা সব সময় আমার পাশে ছিলেন। সাহস যুগিয়েছেন এবং বটবৃক্ষের মতো আগলে
বাবা সব সময় বলতেন, মনোযোগ দিয়ে লেখা-পাড়া করো। বড় হয়ে আমার মতো ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে। আর মা আমার পেছনেই লেগে থাকতেন। খালি বলতেন সাফাত পড়ো,
মা তো মিষ্টির পাশাপাশি আমাদের ফিরিঙ্গিবাজারের বংশাল রোডের বাসায় রীতিমতো কেক নিয়ে এসেছেন। কাকা বিপুল ধর, কাকি জয়া ধর, কাজিন অনিন্দ্য
মা আমার মনে ডুকিয়ে দিয়েছিলেন ভালো ফলাফল করতে হবে। বাবা সহযোগিতা করেছেন। আমার যারা শিক্ষকরা ছিলেন তারা আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন।
আজ আমাদের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। নিজের অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি জিপিএ-৫ পেয়েছি। আমাদের জন্য যে
আমার বাড়ি সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজারের খুশিউরা গ্রামে। মা জিনাত জাহান মর্জিনা একটি স্কুলে শিক্ষকতা করেন। বাবা
সৃষ্টিকর্তার কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া আদায় করছি। স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকামণ্ডলির শ্রম আর বাবা-মায়ের অনুপ্রেরণা সহযোগিতা আর সবার দোয়া
আমি এবার সরকারি হেলেনাবাদ গার্লস স্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষা অংশ নিয়ে গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছি। এ ফলাফলের জন্য মূলত আমার মা-বাবা শুরু
আমার এ ফলাফলের পেছনে মা সুমি চক্রবর্তী, বাবা তপন চক্রবর্তী, ননাই (ঠাকুরমা), শিক্ষক সবারই ভূমিকা আছে। বিশেষ করে আমার মায়ের ভূমিকাই
ফলাফল নিতে স্কুলে গেলেও আমার দেখার আগে মা-বাবা আমাকে ফোন করে জানিয়েছে, আমি গোল্ডেন ‘এ’ প্লাস পেয়েছি। আমার বাবা অজয় কুমার বিশ্বাস
তবে, তোমাদের সুখানুভূতিগুলো ভাগ করে নিতে চায় বাংলানিউজও। তোমরা যারা এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় ভালো ফল করেছো তারা বাংলানিউজের
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
তবে তা কেবল ইতিহাসের পাঠকদের কাছেই। সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য এটি একটি দর্শনীয় জায়গাই বটে। তবে, সে যাই হোক, ইতিহাসকে তো আর অস্বীকার
আকারেও সাধারণ গজার চেয়ে একটু বড়। প্রতিটি মুরালি কমপক্ষে ১০ থেকে ১২ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়। স্বাদে অতুলনীয়, দামেও সস্তা।
কিন্তু হাঁসের খামার করতে তো জমি দরকার; তাদের তো জমি নেই! ছেলের পরিকল্পনা শুনে তার বাবা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। এককালীন ১২ হাজার
বাঁশির গোড়াপতন যেভাবে: শ্রীমদ্দি গ্রামের মানুষের ঘুম ভাঙে বাঁশির সুর শুনে। গ্রামের ভেতর প্রবেশ করার সময়ই কানে ভেসে আসে বাঁশির
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন