ইচ্ছেঘুড়ি
আকাশে মেঘ যায় ভেসে ওইমেঘের বাড়ি ওই দূরসাঁঝ সকালে শিশির ভোরেমেঘের কোণে রোদ্দুর।খেত-খামারে এলো আমেজখুশির কত সুড়-সুড়েনবান্নেরই
শরৎ শেষে হিমেল হাওয়ায়সাজলো এবার প্রকৃতিযাক ঘুচে যাক কৃষাণ মনেরদুখের সব করুণ স্মৃতি।মাঠে মাঠে সোনালি ধানকৃষক ঘরে তোলেসেই খুশিতে
হেমন্তের আজ নিমন্ত্রণশিশির পরে ঘাসরা সাজেস্বর্ণ সাজে ধানের দোলায়নবান্নের ওই সুরটা বাজে।কামিনী আর গন্ধরাজেসুবাস ছড়ায় মন
শরৎ চলে গেলোমনটা এলোমেলোকাশফুলেরা মাটির সাথে পড়ছে নুয়ে নুয়ে;কে বুলালো হাত?হেমন্ত এসে আদর দিলোহৃদয় ছুঁয়ে ছুঁয়ে।গ্রামে গ্রামে
ঢাকা: গুহার কথা বললে সাধারণভাবে পাহাড়ের কোলে অন্ধকার গর্তের কথা মনে হয়।আচ্ছা ভাবো তো, তুমি একটা গুহায় ঢুকে দেখলে সেখানে ঝাড়বাতির
ঢাকা: হ্যারি পটার ভক্তদের এবার ঘুম হারানোর পালা। উপন্যাস আর সেরা মুভির গণ্ডি পেরিয়ে আসছে হ্যারি পটার টিভি চ্যানেল! উত্তেজনায় পটার
দিয়া বিকেলবেলা বারান্দায় বসে ছবি আঁকছিলো। একটু বাদেই মা এক গ্লাস ম্যাঙ্গো জুস দিয়ে গেলেন। জুসে চুমুক দিতেই দিয়া দেখলো একটা লাল
পড়ার ঘরে গুনগুনিয়ে পড়ছি যখনমন খুলেঅন্ধকারে কে কথা কয় যেই তাকালামচোখ তুলেজানলা ধরে দাঁড়িয়ে আছে একটি ভূতেহা করেফোড়স করে ভূতটা তখন
ঢাকা: বরফের হোটেল! শুনতেই কেমন অদ্ভুত লাগছে, তাই না? বরফের হোটেলের সঙ্গে পরিচয় না থাকলেও ‘ফ্রোজেন’ মুভিটা যারা দেখেছ, তাদের খুব
রংতুলিতে মনের মতোহাজার ছবি আঁকি,সবুজ গাছে দিই বসিয়েহলুদ রঙের পাখি।আরো আঁকি নদীর পাড়েছোট্ট রঙিন গ্রাম,সূর্য যেথায় মিষ্টি হাসিঝরায়
এক ছিলো ঘাসফড়িং আর এক ছিলো ব্যাঙ। তারা ছিলো খুব ভালো বন্ধু। লোকে সবসময় তাদের একসঙ্গেই দেখতো। কিন্তু তারা কখনও কেউ কারও বাড়িতে
ঝরে পরা শিউলির রূপগন্ধ মেখেশরতের ভোর হয়, প্রকৃতি ওঠে জেগে।নদীতটে সাদা সাদাকাশফুল দোল খায়সন্ধ্যা-রাতে জোনাকিরাআলোক
গোয়াল ভরা গরু আরপুকুর ভরা মাছখেদাপাড়ায় এমন দৃশ্যথাকে বারো মাস।খেদাপাড়ার রাস্তা দিয়েযেও বাইক চড়েঅনায়াসেই বুঝে যাবেকারা বসত
ছিলো দুয়ার খোলাহঠাৎ এক ভোরবেলাশালিকের আগমনেফিরলো স্মৃতি মনে।ছেলেবেলার ছড়াগুলোসেইতো আবার আপন হলোশালিক পাখি শালিক পাখিঅনেক কথা
তিড়িং বিড়িং চড়ুই পাখিগাছের ডালে ঘোরে,ফুড়ুৎ-ফাড়-ৎ যখন-তখনযেখায়-সেথায় ওড়ে।দুষ্ট চড়ুই সারাক্ষণইথাকে অতি ব্যস্ত,ছোট-খাট পোকা
কাশফুলেতে হাওয়ার নাচনআলতো করে দোলায়দূর আকাশে শুভ্র মেঘেরপালকিটা মন ভোলায়।আকাশ নীলে শাড়ির আঁচলহাত বাড়িয়ে ডাকছেমেঘের ওপর মেঘের
ঘরের ছাদের দক্ষিণে খড়কুটো দিয়ে বাসা বেঁধেছি। সুখের সংসার আমার। সারা ঘরময় বুকে ভর দিয়ে হেঁটে বেড়াই। দিনে রাতে, যখন ইচ্ছা তখন বাইরে
ঢাকা: হঠাৎ চোখে পড়লো গাছের ডালে একটি পাখি বসে রয়েছে। প্রথমে দেখে ভাবলেন, টিয়ে। কিন্তু একটু খেয়াল করতেই দেখলেন, টিয়ের সঙ্গে একটু
ঢাকা: সোমবার (৫ অক্টোবর) বিশ্ব শিশু দিবস। এ উপলক্ষে এদিন শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ বিষয়ে গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করেছে শিশ-কিশোর সংগঠন
ঢাকা: সে লক্ষ্মী মেয়ে। সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে পড়ে। তাই তাকে আদর করে ডাকা হয় ভোরের রানী। বাংলা নামটি যেমন সুন্দর, ইংরেজি নামটিও
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন