আইন ও আদালত
বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জে বি এম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চে রোববার (০৮ জানুয়ারি) এ শুনানি শুরু হয়। আদালতে রিট আবেদনের
রোববার (০৮ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম
রোববার (০৮ জানুয়ারি) বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চে হাজির হয়ে ক্ষমা প্রার্থনার আবেদন করেন
বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চে রোববার (০৮ জানুয়ারি) এ শুনানি শুরু হয়। এ মামলায় বিচারিক আদালত
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সিলেটের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদনটি দাখিল করেন কানাইঘাট থানা উপ-পরিদশক রবিউল ইসলাম। পুলিশ
বৃহস্পতিবার (০৫ জানুয়ারি) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। পাশাপাশি রুলও
কিছু ভোটারের নাম বাদ পড়ার অভিযোগ এনে করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (০৫ জানুয়ারি) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি আবু
বৃহস্পতিবার (০৫ জানুয়ারি) বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। তদন্ত করে গাজীপুরের
একইসঙ্গে তাদের মামলার নথি তলব করে কেন জামিন দেওয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে। আগামী ১০ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের রুলের
এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা চার সপ্তাহের সময় আবেদন মঞ্জুর করে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র সুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ
রায়ে পাঁচজনকে এক বছর করে কারাদণ্ড ও একজনকে খালাস দেওয়া হয়। এ রায়ের বিরুদ্ধে দায়রা আদালতে আপিল করেন সিমির বাবা। আদালত আবেদনটি
বুধবার (০৪ জানুয়ারি) বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জে বি এম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। আদালতে রিট আবেদনের
গত বছরের ২৪ নভেম্বর সাক্ষ্য দেন আজিজুল ইসলাম। কিন্তু সাক্ষীকে আসামিপক্ষের জেরা শেষ না হওয়ায় সেদিন জেরা পিছিয়ে গিয়েছিল। আজিজুল
চার্জশিটভুক্ত অন্য দুই আসামি হলেন- আব্দুল্লাহেল কাদরি ও আয়েশা আক্তার। বুধবার (০৪ জানুয়ারি) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কামরুল হাসান
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মোখলেছুর রহমান।
জনস্বার্থে দায়ের করা এক রিটের শুনানি নিয়ে বুধবার (০৪ জানুয়ারি) বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র হাইকোর্ট
এসপির গত সোমবার (০২ জানুয়ারি) হাইকোর্টে হাজির হওয়ার বিষয়টি অবগত করার পর বুধবার (০৪ জানুয়ারি) বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি
বুধবার (০৪ জানুয়ারি) বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের হাইকোর্ট বেঞ্চে বিব্রতবোধের পর মামলাটি এখন প্রধান
আসামির উপস্থিতিতে মঙ্গলবার (৩ জানুয়ারি) দুপুরে বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ম আদালতের বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এ রায় দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের সময় আবেদনের প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (০৩ জানুয়ারি) বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জে বি এম হাসানের হাইকোর্ট
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন