কবিতা
হলো হলো সাকার ফাঁসিমুজাহিদও গেলোসবার মুখে ফুটলো হাসিকেউ চোট পেলো।জঙ্গিবাদের উপর এখনভর করেছে শনি।মুখে মুখে একটা আওয়াজজয় বাংলা
(রানাপ্লাজায় নিহতদের স্মরণে) আমি শাহিনুর বলছি—আমি আমার হত্যার বিচার চাই,আমি আমার স্বপ্ন হত্যার বিচার চাই।তোমরা দেখো নি আমার
নারী তোমাকে বুঝে ওঠা বড়ই কঠিনতোমার চারপাশে রহস্য দেয়ালতোমাকে আঁচ করাতোমাকে ভালোবাসাপ্রেমের নিগড়ে আটকে রাখা আরো কঠিনবাহুবন্ধনে
একদিন এমন ছিল, শিশিরের মতো ফোঁটা ফোঁটা জল,চোখ দিয়ে বের হয়ে অশ্রুধারা নামতদুই ঠোঁটে কাঁপা কাঁপা করে চাপা কান্না আসত।বুকের ভেতরটা
শিক্ষা আমার অধিকারশিক্ষা তো নয় পণ্যশিক্ষা ছাড়া মানুষকেবানায় সমাজ বন্য।সেই বন তো খুন সন্ত্রাসদুর্নীতিতে ভরাজঙ্গিবাদের
বাবাতোমাকে আর কতকাল ধরিয়া রাখিতে পারিব জানি না তোমার স্মৃতি জলপাইতলির সাড়ে ৩ কাঠা আজও ধরিয়া রাখিয়াছিভানু শেখের জমির ওপর দিয়া আর
সাঙ্গাকারা সাঙ্গাকারা চলে গেলে বুঝিরেকর্ড বুকের পাতায় পাতায়তোমায় পাবো খুঁজি!কতগুলো জোড়া শতকআছে তোমার জমাযত বড় হোক না বোলারকরোনি
তুমি যখন মুক্তির ডাক দিলে,আমি তখন মুক্তি, স্বাধীনতা কী জিনিস বুঝি না।তোমাকে লক্ষ্য করে যখন ছুটে এলো ঘাতকের বুলেট,রাসেলের মতো
আমার ঘরের দেওয়ালে বঙ্গবন্ধুর কোনো ছবি নেইকত ছবি দেওয়ালজুড়ে—জয়নুল, কামরুল, শাহাবুদ্দিন, কাইয়ুমআমার প্রিয়জন, আমার রক্ত মিশে থাকা
যুব সমাজ পথ দেখাবেসামনে আলো আশারঅঙ্গীকারে উদ্বুদ্ধদেশকে ভালোবাসার।বাংলা এখন বিশ্ব সেরাসন্দেহ নেই তাতেতারুণ্যকে স্যালুট
বনেদি প্রেমদুই আকাশের দুটি তারাউত্তর আকাশের ধবধবে তারাটি বলেএই মন দিয়েছি তোমায়পশ্চিম আকাশের সাতবোনের এক বোনসেও কিনা বলে আমাকে
যে দাঁড়কাকটি প্রতি ভোরে ডেকে ডেকে ক্লান্তযে ব্যাকুল সারথি তৃষ্ণার্ত চাতকের মতো মেঘজলের জন্য প্রার্থনারত।যে প্রিয় আসবে বলে ঘণ্টার
একদিন মহানগরীকে জিজ্ঞেস করলামকেমন আছোমহানগরী উত্তরে বললআমার সারা শরীরজুড়ে ঘাঁবস্ত্রহীন মানুষের মতো লাগে নিজেকেজলকাদা আরও
মন্দ দোষআমি গুণের নামতা জানি নাতবে জানি কী করে দোষ থেকে গুণ খোজে নিতে হয়কে ভালো কে মন্দ তা জানি নাতবে জানি কী করে ফুল বুঝে ভুলতুলে
প্রশংসা আর কী করবভূয়সী প্রশংসাই করা যায় প্রতি সেকেন্ডে।তবুও সংকটময় সময়তোমার প্রশংসায় গোধূলিতেই সূর্য ওঠে। অভাবের সময়ইস, সময়কে
মুক্ত চিন্তা-মুক্ত স্বপ্ন-মুক্ত প্রেমকোথায় এসব মিথ্যে ভাষণগল্পে ভরা স্বদেশ এখনকোথায় সবার দেশপ্রেম?মুক্ত আশা, মুক্ত কোথা
মাঝরাতে বারান্দায় দরবারি কানাড়ায় আলাপ: আমার চোখে জল। জানালায় চাঁদের কান্নারা মুখ মুছে বাগানের গাছে গাছে জরির পাতায় ম্লান। দু’
বাতাসটা মনের ওপর ভর করে দৌড়ায় ঝিলের পারে ঘুঘু অসহায়, একা কাতরায় সাঁতরাতে সাঁতরাতে মাছের মত আমার মাথা এই নত অথবা উন্নতব্রত করে ঘুরে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন