কবিতা
চাষযোগ্য ক্ষেত নেই শস্য রাখার গোলাঘর নেই মেঠোপথ নেই নদী, খাল-বিল নেই বিলে মাছ খায়, এমন একটি চিলও নেই। আমার আকাশের মতো বড় একটি
মুর্হুমুহু স্লোগানে জয়ধ্বনির তুমুল করতালিতে পা রাখলেন তিনি মাতৃভূমির প্রিয় মাটিতে। আবেগাপ্লুত ভালবাসায় শপথের মালা পরে
শ্রেষ্ঠ কর্ম মানব ধর্ম সোনার বাংলা আমার অন্তিম ঠিকানা। আমাদের মুক্তির নায়ক স্বয়ং জাতির জনক ঐতিহাসিক দিক নির্দেশনা ৭ মার্চ এর
গল্প আড্ডা গান সবই হচ্ছে অনলাইনে। সেই আয়োজনে সঙ্গী হয়েছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিও। নিয়মিতভাবে বিভিন্ন সময়ের ধারণকৃত অনুষ্ঠান
সিগন্যাল লাইটে অফিসমুখী গাড়ির জ্যাম থাকবে অফিসে, বসের ব্যস্ত চেহারার দেখা মিলবে। একদিন ঝড় কেটে যাবে কলকারখানার চাকা ঘুরবে
এ যাত্রায় বেঁচে গেলে ফিরব আবার তেঁতুলতলে। কতো কবিতা শেষ করেছি তোমার প্রশংসায় আবার আমি রইব বসে দিনরাত অপেক্ষায় এ যাত্রায় বেঁচে
পাপের জন্য মাফ চাও, কান্না করো মন প্রাণ, যেভাবে কান্নায় মত্ত চেরাপুঞ্জি অবিরাম। সোহেল! মুয়াজ্জিনের, “আস্ সলাতু...মিনান নাউম”,
সুফি মিজানরা জাতিকে করেন উজ্জীবিত, সুফি মিজানরা ভালোবাসে দেশকে অনন্ত। সুফি মিজানরা এতিমদের আশ্রয়, সুফি মিজান করেন গরিবের মন জয়।
শিক্ষকতার সঙ্গে জড়িত আসমা চৌধুরী। তিনি বর্তমানে বরিশালের বেগম তফাজ্জল হোসেন মহিলা কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক। বাংলানিউজের
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
এ পর্যন্ত আন্দালীবের ৪টি কবিতার বই প্রকাশ পেয়েছে। বইগুলো হলো- ফ্রস্টেড গ্লাসের ওইপাশে, টোটেম সঙ্গীত, বৃশ্চিকসূর্যের নিচে ও
তার প্রকাশিত কবিতার বই- ‘সার্কাস তাঁবুর গান’, ‘মুচকি হাসির কবিতা’, ‘কমিকস, ক্যামেরা, ট্রাভেলগ’ এবং ‘শস্য ও পশু পালনের
কবির প্রথম বই ‘উদ্বাস্তু চিরকুট’, তারপর বেরোয়: আবাগাবা, আম্রকাননে মাভৈ: কলের গান, হে অনেক ভাতের হোটেল (নির্বাচিত কবিতা), অবিরাম
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন