কবিতা
অনিচ্ছার খঞ্জরে লাশ হই, আবার প্রাণহীন দেহে হেঁটে যাই বহমান সময়ের হাত ধরে। অনুভূতির দেয়াল ঢেকে গেছে অনাদরে বেড়ে উঠা শৈবাল
যে বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসে না, আমি তাকে ভালোবাসতে পারি না। যে বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসে না, আমি তাকে ভালোবাসবোই না। কোনো দিনও না…
একটা শান্ত জ্যোতির কাছে দেখি, একটা শান্ত জ্যোতির কাছে সে অকাতরে নিদ্রা যাচ্ছে। শীতের অপরাহ্ণ এসে নেমেছে দূর বনের মাথায়। ঐ
তোমার প্রেমময় সুকণ্ঠ সুবচনে এবারে খ্রিস্টমাস উৎসর্গিত হবে আগুনে পোড়া সর্বস্বহারা লাখ লাখ মৃত্তিকা বঞ্চিত রোহিঙ্গা
তারাদের ভিড় ঠেলে হঠাৎ সামনে এসে দাঁড়িয়ে বললে তুমি: ‘চিনতে পারো নি?’ আকাশের নির্জন তালুর তলে বসে আমি সেই কার্তিকের রাতে ভাবি
তরুণ আত্মার কলতান উচ্ছ্বাস মন্দিরার সুর - আজো মেঘনা ডাকাতিয়ায় রমু মাঝির রমুর খালে বহুবিধ স্মৃতিরেখায়, বিষাদ অরণ্যে - কান পেতে শুনি।
পাখির ডানায় উড়ে চলে মেঘ উড়ে চলে সৃষ্টি, ফুল, ফল, ফসল অজানা আনন্দ, হাসি, গান নৃত্য। পাখির ডানায় উড়ে চলে স্বপ্ন উড়ে চলে কবিতা, প্রেমিক,
স্বপ্ন দুলে দু'চোখ যার মৃত বুঝেছে কে এটাই চিরায়ত! মণিহার নয় একখণ্ড ক্ষুদ্র উপহার দিও গো প্রিয়! পরম সুখে আছি জেনো তবু একপিঠ আমার
বিকলাঙ্গ অস্বস্তি বোধ তাড়না জাগায় মনে জাগে অশান্তির ত্রিকোণমিতি। গুরু চেয়ে আছেন এই আমারই মাঝে। কথার গণ্ডি পেরিয়ে কখন যে- সুনামি
কীভাবে ফিরি বলো- সমুদ্রের রূপালি নীল আরশি ছায়া ফেলে মেঘের আরশ, বসে থাকি ছাতাতলে.. ছুঁয়ে যায় বাউরি বিভাস সৈকতে ঝিনুক খোঁজে পরিযায়ী
বুধবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় কবিকুঞ্জের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামীম হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। ‘সবার বুকের বেদনা আমার, নিখিল আমার
২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকাশিত অনূর্ধ্ব চল্লিশ বছর বয়সী কবির কাব্যগ্রন্থের জন্য এই পদক দেওয়া হবে। এর
পদ্মাসেতু গড়তে পারো গড়তে পারো দেশ হাসি মুখে বাধার পাহাড় ঠেলতে পারো বেশ! বিশ্বনেতায় পরিণত শেখ মুজিবের কন্যা বইয়ে দিলে রেকর্ড গড়া
এইসব আর্দ্র আবহাওয়ায় ভিজে যায় সব ভিজে ওঠে পুরনো প্রেম পুরনো আবেগ প্রিয়ার কাকতাড়ুয়া চোখ এবং আমার স্বার্থান্ধ মন অষ্টাদশীর
অন্ধকারে যায় ঢেকে সব সময়টা কি বৈরী? তোমার খুনের বদলা নিতে হচ্ছি আমি তৈরি। বন্ধুরা সব হাতটা মেলাও চেয়ে আছে রাস্তা আবার কখন তৈরি হবে
ও মনো.... বোনাস কিল্লাই দেয়? বুঝতেয়ারছ কিছু? হগ্গলেই যে চাইয়া থাহে বোনাসের পিছু অপিস থেইক্যা পাইছি কত হেইডা কেমনে কই হাতে যহন
বাংলানিউজের শিল্প-সাহিত্য বিভাগের ‘প্রথম কবিতা লেখা, প্রথম কবিতা ছাপা’ শীর্ষক আয়োজনের এই পর্বে থাকছে কবি আব্দুল্লাহ আল
জানুয়ারি ধেয়ে আসছে স্রোত জীবনের গতিপথে। তারাদের শহর জুড়ে কায়াদের গ্রামীণ জীবন। রাত নেমে এলে তারাদের খুশির বহর চলে জলের মতো।
রঙের আস্তরণে পাল্টে দেয় ফেলে আসা আষাঢ়ের ঝাড়-ফেস্টুন। জীবনীশক্তির তাড়নায় প্রচণ্ড শীতের ওমেও বের করে দাও জন্মসূত্রের সন্ধানে
বসন্ত পর্যায় নেপথ্যের কণ্ঠ রেকর্ড প্লেয়ারে চলতে ভুলে গেছে আমরা যারা সূত্রধর সেই থেকে স্থির, নড়ছি না শুরুর শুরু নেই দেখে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন