ট্রাভেলার্স নোটবুক
রুহুল ভাইয়ের ফার্ম হাউজে গিয়ে আমাদের অভিভূত হওয়ার পালা যেন শেষই হচ্ছিলো না। এক ভোরে বাকি সবাইকে ঘুমন্ত অবস্থায় ফেলেই বেরিয়ে পড়ি
অনুমানের উপর ভিত্তি করে সামনের দিকে হাঁটতে শুরু করলাম। মেঘের ভেতর হাঁটছি। সে এক দারুণ অনুভূতি। হঠাৎ দেখলাম সামনে রেলিং দেখা যাচ্ছে,
দেখে অনেকসময় ভ্রম হতে পারে নেপাল নয়, পঞ্চগড়েই অবস্থিত হিমালয়ের কাঞ্চনজঙ্ঘা! আকাশ পরিষ্কার থাকলে অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে
শিল্পনগরী খুলনা জেলার ৭৪টি প্রত্নস্থলের মধ্যে একটি হলো এ জোড়া শিবমন্দির। এই মন্দির শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। খুলনার মূল শহরের
পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে ও মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত এ বিলটি। কিছুদিন আগেই যাওয়া হয়েছিল আড়িয়ল বিলে। যতদূর চোখ যায় চারদিকে
যেই ভাবা সেই কাজ, ‘ঘুরতে থাকা চিল’-এর ১২ সদস্য ঢাকা থেকে মেইল ট্রেনে করে প্রথমে চলে গেলাম সীতাকুণ্ড। সেখান থেকে ট্রেইল ধরে হাঁটতে
অবশ্য প্রথমে প্ল্যান ছিল কিশোরগঞ্জের হাওড় এলাকায় ঘুরে আসার। পরিকল্পনা অনুযায়ী শুক্রবার খুব ভোরে চলে এলাম এয়ারপোর্ট স্টেশনে।
শ্রীমঙ্গলে শুধু চা বাগানই নয় এখানে রয়েছে আরও নান্দনিক প্রাকৃতিক ঝর্ণা, রেইন ফরেস্ট, লেক, আদিবাসী সম্প্রদায়ের জীবনাচার, পাহাড়ীদের
শনিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিনদিন ব্যাপী সপ্তম এশিয়া ট্যুরিজম
বৃহস্পতিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস অনুষদের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ ফারুক সম্মেলন কক্ষে এক গোলটেবিল
ছোট ভাই ওমর খৈয়ম জিনিয়াসকে নিয়ে এক বিকেলে এই বইলদা গ্রামে প্রথম যাই। আমার ধারণাও ছিল না যে এত সুন্দর একটা গ্রামের দেখা পাবো। এই
কিন্তু ঢাকা থেকে এত দূর একা যেতে ইচ্ছা করছিলো না। এমন সময় রেলওয়ের ইঞ্জিনিয়ার বন্ধু দিপুর সৌজন্যে একা একা ভ্রমণের কষ্টটা আর
রেঁস্তোরাটির চারপাশে বাঁশ, বেত, ছন, পাহাড়ি লতাপাতা, চেনা-অচেনা বুনোফুলে ভরা। ভেতরটাতেও সব প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি শিল্পকর্ম।
রিপোর্টিং প্লেস গুলিস্তান মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের নিচে। যথাসময়ে চলে আসলাম সবাই। দিনটি বৃহস্পতিবার হওয়ায় সব গাড়িতেই প্রচণ্ড ভিড়।
হঠাৎ জনি বলে উঠলো, কাল তো শুক্রবার, তাই না? - হুম্। তো ? - আজ রাতের ট্রেনে সীতাকুণ্ড গিয়ে কাল চন্দ্রনাথ পাহাড় আর গুলিয়াখালী ঘুরে আসলে
এবারের গন্তব্য লাদাখ, যার পরিকল্পনা চলছিল কয়েকমাস আগে থেকেই। কারণ লাদাখের প্রধান শহর লেহ-তে যেতে বাংলাদেশিদের কোনো পারমিট লাগে না।
বন্ধুদের কাছে চাঁদপুরের রুপালি ইলিশ খাওয়ার এমন গল্প শুনেছি অনেকবার। যতবার শুনেছি ইচ্ছে করছে তখনই চলে যাই তিন নদীর মোহনার দিকে।
চারদিকে সবুজের পটভূমিতে স্বচ্ছ কালছে রঙের জলে লাল শাপলার এমন সৌন্দর্য মুগ্ধ করে দেবে যে কারো মন। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত
ফেনী থেকে আমার এক সহকর্মী আর তার ছোটভাইসহ আমরা তিনজন গিয়েছিলাম এবার। ঈদুল আজহার সময় হওয়ায় প্রায় তিনগুণ বেশি ভাড়া দিয়েই বাসে চড়তে
এ ধারাবাহিকতায় রোববার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শরীয়তপুরের দর্শনীয় স্থান ঘুরে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন ট্রাভেলেটস অব বাংলাদেশ’র
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন