ট্রাভেলার্স নোটবুক
দুপুরের ফ্লাইট ছাড়লো বিকেল পাঁচটারও কিছু পরে। কাঠমাণ্ডু পৌঁছাতে পৌঁছাতে সন্ধ্যা। সেদিন আর কিছুই করা হলো না। ভেবেছিলাম কাঠমাণ্ডু
বগালেক, বান্দরবান থেকে: বান্দরবান সদর থেকে ছেড়ে আমাদের গাড়ি ওয়াই জংশনে এসে থামলো বেলা সাড়ে ১১টার দিকে। এখান থেকেই ইংরেজি অক্ষর
ঢাকা: চারদিকটাই পরিষ্কার। নেই ধুলাবালি, ময়লা-আবর্জন কিংবা গাড়ির হর্ন আর কোলাহল। সব কিছুতেই নিরিবিলি, ঝকঝকে-তকতকে একটা ভাব। একেই হয়ত
ত্রিপুরা, আগরতলা (ভারত) থেকে ফিরে: বাঙালির আতিথেয়তার জুড়ি মেলা ভার। চিরন্তন সে আতিথেয়তার প্রমাণ আরও গাঢ়ভাবে মেলে পূর্ব ভারতের
কমলাসাগর (ত্রিপুরা) থেকে ফিরে: বিশাল দিঘিটার তিন দিকই কাঁটাতারে মোড়া। খোলা কেবল পূর্ব দিকটা। আর এ দিকটাতেই ভারতের ত্রিপুরা।
আগরতলা (ত্রিপুরা) থেকে ফিরে: কুঞ্জবনে পুরা ত্রিপুরা হাসছে। আধুনিকতায় মোড়ানো ইতিহাস আর ঐতিহ্যের পরতে পরতে চমকিত হওয়ার আয়োজন। আট
আগরতলা (ত্রিপুরা) ঘুরে: কষ্টিপাথরের স্তম্ভ দু’টিতে চোখ না আটকে পারেই না। বহুভূজী নিরেট শরীরে দেব-দেবীদের মূর্তি উৎকীর্ণ। সঙ্গে
আগরতলা (ত্রিপুরা) থেকে ফিরে: এখানে ওখানে অঙ্গ হারিয়েছে বটে, আগরতলার বুকে তবু বিশাল বিস্তৃতি নিয়ে টিকে আছে উজ্জয়ন্ত প্রাসাদ। এখনো
আগরতলা (ত্রিপুরা) থেকে ফিরে: আগরতলায় এসে পাল্টে গেছে বাংলাদেশি পণ্যগুলোর বিজ্ঞাপনচিত্রের চরিত্র। স্থানীয় মডেলের শরীরে চড়েছে
পরের দিন ১০ তারিখ। শুক্রবারটা আমরা একটু স্লো ডে হিসেবে নেওয়া ঠিক করলাম। সবারই কদিন খুব হেকটিক গিয়েছে। কারুরই ঠিক মতো ঘুম হয়নি। অনেক
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার): রাতের কালো আঁধার ঘুচিয়ে জেগেছে প্রথম সকাল! চারদিকে ভোরের শুদ্ধতা আর সজীবতা। শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ উপজেলার পাকা
লস অ্যাঞ্জেলেস শহরে এর আগে বহুবার গিয়েছি। তার প্রধান কারণ আমার ছোট মেয়ে নাসিয়া, ওখানকার একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে (UCLA)পড়াশুনা করছিল।
বান্দরবান ঘুরে: আজ বাকেট লিস্ট লম্বা। গত দু’দিনের বড় লক্ষ্যগুলো ভালোভাবেই পূরণ হয়েছে। সিপ্পির চূড়ায় ওঠা ও তিনাপ সাইতার দেখতে
বরিশাল: পার্বন কিংবা সাধারণ ছুটিতে ঘুরে আসুন বরিশালের মনোমুগ্ধকর শাপলার বিলে। শাপলার বিলে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাস জুড়েই থাকবে
বান্দরবান ঘুরে: আজও প্রায় এক ঘণ্টা দেরি। এটি নিয়মে পরিণত হয়েছে। বলাই ছিলো ঠিক সকাল সাড়ে সাতটায় বের হবো, দেখা গেলো সাড়ে আটটার বেশি
বান্দরবান ঘুরে: দুপুরের রোদ এসে পড়েছে ঝিরির জলে। চারপাশে প্রচুর ভাঙা ডাল-পালা, আলগা পলি জমা পাড় আর এখানে-সেখানে পাহাড় ধস দেখে বোঝা
বান্দরবান থেকে ফিরে: রোয়াংছড়ির বাসে যখন উঠি তখনও ভাবিনি আগামী তিন ঘণ্টা আমাদের জন্য এতো নাটক অপেক্ষা করে আছে। বান্দরবান থেকে
ঢাকা: ভ্রমণপিপাসুদের জন্য ট্রাভেল বুকিং বাংলাদেশ নিয়ে এসেছে শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপে বেশ কিছু অসাধারণ দর্শনীয় স্থান ভ্রমণের সুযোগ।
[পূর্বপ্রকাশের পর] দার্জিলিং ঘুরে: তেনজিং রক থেকে নেমে টুকটাক গহনা কিনে রওয়ানা হলাম পদ্মজা নাইড়ু হিমালয়ান মাউন্টেইন জুয়োলজিক্যাল
[পূর্বপ্রকাশের পর] দার্জিলিং ঘুরে: হোটেল বিড়ম্বনা ও রাতে টুকটাক কেনাকাটা শেষে পরেরদিন সকালে দার্জিলিং শহর দেখার পালা। এ কাজে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন