কৃষি
নয় বছর ধরে বেশ কয়েকবার তিনি জাপানি বাঙ্গির পরীক্ষামূলকভাবে চাষও করেন। কিন্তু মাটি ও আবহাওয়া উপযোগী না হওয়ায় বীজগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
মঙ্গলবার (২২ মে) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এক জরুরি বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয় জেলা প্রশাসন। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি)
কৃষকরা বলছেন, সরকার পাট চাষিদের প্রতি এখনি দরদী না হলে সামনের দিনে সোনালি আঁশ পাট চাষ হুমকির মুখে পড়বে। কৃষি বিভাগ বলছেন, সংকট
রোববার (২০ মে) সকাল থেকে তীব্র তাপদাহ থাকায় দুপুরের পর থেকে আম পড়া শুরু হয়। গাছ থেকে জাত আম খ্যাত গোপালভোগ ও গুটি জাতের আমপাড়া শুরু
শনিবার (১৯ মে) সকালে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ মোহাম্মদ মহসীন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আম রফতানি
সরেজমিন ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেলো শস্যভাণ্ডার খ্যাত সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার সদর, মাগুড়া বিনোদ, সগুনা ও তালম ইউনিয়নে। এসব অঞ্চলে
বুধবার (১৬ মে) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ক্রিশ্চিয়ান-এইডের সহায়তায় খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ আয়োজিত ‘খাদ্যের অপচয়রোধে রাষ্ট্রের
ভোলার কৃষকদের উৎপাদিত এসব মুগ ডাল এখন জেলার চাহিদা মিটিয়ে চলে যাচ্ছে জাপানে। এতে একদিকে যেমন ভালো দাম পাচ্ছেন চাষিরা, অন্যদিকে মুগ
এ বছর আমের রেকর্ড ফলন হওয়ায় অত্যন্ত খুশি স্থানীয় আম চাষিরা। গাছে ঝুলতে থাকা আম পরিপক্ব হওয়া পর্যন্ত পরিচর্যা করতে ব্যস্ত রয়েছেন
শেষমেষ সরকার সেসব লাইসেন্সধারী মিলারদের শাস্তির আওতায় আনার ঘোষণা দেয়। সে অনুযায়ী চুক্তি না করায় টানা পরপর চার মৌসুম জেলার
এক শ্রেণির মুনাফালোভী ব্যবসায়ী বাড়তি লাভের আশায় সময়ের আগেই বাজারের ঝুড়িতে তুলেছে দেশি জাতের আধাপাকা লিচু। দাম বেশি, আকারে ছোটো আর
শনিবার (১২ মে) বেলা ১২টায় হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে ‘সিলেট অঞ্চলে আউশ আবাদ বৃদ্ধিকরণ’ শীর্ষক এক আঞ্চলিক কর্মশালায় এ
এই কথাগুলো বলছিলেন বদরগঞ্জ উপজেলার রামনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের কিসমত ঘাটাবিল এলাকার কৃষক এমারুল হক (৫৫)।কৃষক এমারুল হক বাংলানিউজকে
বৃহস্পতিবার (১০ মে) রাত সোয়া ৯টা থেকে আধা ঘণ্টাব্যাপী চলা ঝড়ে তিন উপজেলার ২২টি ইউনিয়নের প্রায় ২২ হাজার হেক্টর জমির উঠতি বোরো ধান,
কিন্তু ভালো ফলন হলেও সয়াবিন কেটে ঘরে তোলা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। কালবৈশাখী ঝড়-বৃষ্টির মুখে পড়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন চাষিরা।
শুক্রবার (১১ মে) দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী, সদর, চিরিরবন্দর, বিরল উপজেলার শতশত হেক্টর জমির ফসল পানির নিচে তলিয়ে থাকতে দেখা যায়। এদিকে
সরেজমিনে গিয়ে কৃষকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, ঘোড়াদহ বিল থেকে কানসাট বাজার সংলগ্ন পাগলা নদী পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ ও
টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে মাঠের পর মাঠ কাঁচা-আধাপাকা বোরো ধান। হাজার হাজার বিঘা জমির ধান তলিয়ে যাওয়ায় চরম ক্ষতিগ্রস্ত
জানা গেছে, পাকা-আধাপাকা সয়াবিন পানিতে ডুবে গেছে। পঁচে যাচ্ছে কাঙ্ক্ষিত ফসল। এছাড়া বজ্রবৃষ্টির কারণে পাকা সয়াবিনও ঘরে তোলা যাচ্ছে
দেশের অন্যান্য জেলারও টমেটো একইসঙ্গে বাজারে উঠায় কোথাও এর দাম নেই। এবারে ভালো আবহাওয়া থাকায় ও ক্ষেতে তেমন কোনো রোগবলাই আক্রমণ না
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন