জলবায়ু ও পরিবেশ
ঘাটে নোঙর করা একটি নৌকায় ছেলে-মেয়েদের নিয়ে বসে আছেন পারুল। চোখে-মুখে তার বিরক্তি, অনিশ্চয়তা আর দুশ্চিন্তার ছাপ। নদীতে মাছ শিকার
শুক্রবার (২২ জুন) দিবাগত গভীর রাতে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষাকারী এই দুই প্রাণীকে অবমুক্ত করেন বন অধিদপ্তরের ক্রাইম কন্ট্রোল ইউনিট
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপ বিহার ও তার আশেপাশের এলাকায় অবস্থান করছে। যার বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল হয়ে আসাম
ছাগলের মালিক ওই গ্রামের মৃত কাদেম আলীর ছেলে আনোয়ার বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, সকালে ছাগলটি পর্যায়ক্রমে আটটি
একদিকে রয়েছে ধু-ধু বালুচর, অন্যদিকে রয়েছে শিতল বালু, যেখানে প্রকৃতি অপরূপে একে রাখে বিভিন্ন ধরনের ফুল। অন্যদিকে, ঢেউয়ের গর্জন আর
তার সঙ্গে আগে পাখি-কুকুরও পোষ মানানো হতো। আর এখন পোষ মানাতে হয় না। কৃত্রিমভাবে প্রজনন করে সংকর জাতের প্রাণী তৈরি করা হচ্ছে ঘরের
পরে তাকে উদ্ধার অভিযানের মাধ্যমে প্লাস্টিকের অংশটি ঠোঁট থেকে সরিয়ে নিতে সফল হয় কর্তৃপক্ষ। পাখি বিশেষজ্ঞ মনোজ নাইর বলেন,
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয়। উত্তর বঙ্গোপসাগরে তা মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায়
প্রতিদিন জাল, নৌকা ও ট্রলারসহ মাছ ধরার সরঞ্জাম নিয়ে নদীতে নামলেও তাদের ফিরে আসতে হচ্ছে খালি হাতে। কারণ যেটুকু মাছ পাচ্ছেন তা দিয়ে
তবে ঈদকে সামনে রেখে অনেক স্বপ্ন নিয়ে সাগরে মাছ শিকারের জন্য যাত্রা করলেও বৈরী আবহাওয়ায় ভারী বর্ষণ ও সাগর উত্তাল থাকায় ঈদ আনন্দ
রোববার (১০ জুন) বিকেলে অজগরটি টেকনাফের মোচনী ন্যাচারপার্কে অবমুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে শনিবার রাতে প্রায় ১২ ফুট (৩ দশমিক ৬ মিটার)
কিন্তু দিনের আলো আসলেই ফুলটি আবার গুটিয়ে নেবে নিজেকে। দিনের আলোর ঝলকানি সহ্য হয় না তার। এভাবেই ফুলটি গুটিশুটি হয়ে সারাদিন গাছের
শুক্রবার (৮ জুন) ‘আন্তর্জাতিক মহাসাগর দিবস’উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৭ জুন) ঢাকার শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) চতুর্থ
মঙ্গলবার (৫ জুন) রাতে উপজেলার সীমান্তবর্তী ফকিরমোড়া এলাকা থেকে খাঁচাবদ্ধ অবস্থায় পাখিগুলো জব্দ করা হয়। পাখিগুলোর মধ্যে চারটি
তেঁতে উঠেছে আসবাবপত্রও। দুপুর গড়াতেই খাঁ খাঁ করছে পথ-ঘাট। প্রকৃতি যেন তপ্ত নিঃশ্বাস ছাড়ছে। ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তির ছিটেফোঁটাও
বুধবার (০৬ জুন) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের আর আই খান অডিটোরিয়ামে এক সেমিনারে তিনি এ কথা জানান। ‘জলবায়ু
মঙ্গলবার (৬জুন) সকাল সাড়ে ১১টায় মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের আমতৈল বেত বাগান নামক স্থানে প্রাণীগুলোকে
উভচর প্রাণীদের মধ্যে অন্যতম পাহাড়ি ‘ভেপু ব্যাঙ’। বিশেষ কোনো কারণবশত এই ব্যাঙটি আপনা থেকেই তার অকৃতিগত পরিবর্তন ঘটিয়ে ভয় দেখিয়ে
এরপর ২০০৬ সালে প্রাণীটির দু’টি শাবক কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাফারি পার্কে আনা হয়। গাজীপুরে
চিড়িয়াখানার একজন প্রাণী চিকিৎসক জোসেফ এজভেড্জ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, শাবকটি এখন হাঁটতে-চলতে পারে। আমাদের হিসাব মতে, এর আগে কোনো
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন