ক্রিকেট
শ্রীলঙ্কা সিরিজ শেষ করেই সাকিব ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) অংশ নিতে ভারতে উড়াল দেন। গুজরাটের বিপক্ষে ম্যাচ দেখতে রাজকোট
দ্বিতীয় ম্যাচে ১৯তম ওভারে হ্যাটট্রিক করেন মালিঙ্গা। একে একে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন মুশফিক, মাশরাফি আর মিরাজকে। এরপরও ম্যাচ হেরেছিল তার
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ (২১ এপ্রিল শুরু) শেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানাবেন ৪২ বছর বয়সী মিসবাহ ও ৩৯
আইপিএলের তৃতীয় ম্যাচে গুজরাট লায়ন্সের দলপতি রায়না খেলতে নামেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে। এই ম্যাচে হাফ-সেঞ্চুরির দেখা পান
এর আগে পিএসএলের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন পেশোয়ার জালমি থেকে সরে দাঁড়ান দেশটির সিনিয়র অলরাউন্ডার আফ্রিদি। লিগটির তৃতীয় আসরে
বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস জানিয়েছেন, ‘মোস্তাফিজকে অনাপত্তিপত্র দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তার ভিসা প্রসেসিং চলছে।
কলকাতা শিবিরে যোগ দিলেও এই ম্যাচে নামেননি বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। রাজকোটের স্টেডিয়ামে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেট
শুক্রবার (০৭ এপ্রিল) জমজমাট এই ফাইনালে অ্যাডভোকেট সুনাম দেবনাথ ব্লাড ফাউন্ডেশনের মুখোমুখি হয় ওমেরা গ্যাস টিম। বিকেলে বরগুনা
তবে, অস্ট্রেলিয়ার ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার কোহলির পথে গেলেন না। বিতর্ককে পাশ কাটিয়ে সাফ জানিয়ে দিলেন, ‘কোহলির সঙ্গে আমার বন্ধুত্বটা
এতটাই অবাক হয়েছেন যে শব্দ খুঁজে পাচ্ছিলেন না। বললেন, ‘এটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো ক্ষমতা আমার নেই। মাশরাফি ভাইকে কতটা মিস করবো বলে
ভিন্ন ধাতুতে গড়া মাশরাফির নেতৃত্বগুণ, দেশের প্রতি ভালোবাসা নিয়ে লিখেছে আনন্দবাজার। ক্রিকেটের ইতিহাসে ম্যাশের মতো আর কোনো
দেশে ফিরে তিনি জানালেন, ‘আমি একটা কথা বারবারই বলেছি, মাশরাফি কিন্তু টি-টোয়েন্টি এখনও ছাড়েনি। আমরা এখনও বলিনি সে স্কোয়াডে নেই। সে
সাদা পোশাকে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে তিনটি টেস্ট খেলেছেন মিসবাহ। তাও সেটি ২০০৭ সালের কথা। অধিনায়ক হিসেবে কখনোই ভারতকে পাননি
যাই হোক দলের মধ্যে সবসময়ই মাশরাফির দারুণ ভূমিকা থাকে। সেই ভূমিকায় উজ্জ্বীবিত হন সতীর্থরা আর এগিয়ে যায় দেশ। শুধু মাঠে কেন মাঠের
বরং বিগত ১০ বছর টাইগারদের নেতৃত্ব দিতে পেরে গর্বিত মাশরাফি, ‘টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ার নিয়ে আমার কোন অতৃপ্তি নেই। বরং আমি মনে করি আমি
ক’দিন আগেও যিনি টি-টোয়েন্টি নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন, হঠাৎ কেন কোনো প্রেস ব্রিফিং ছাড়াই তার মুখ থেকে ‘অনভিপ্রেত’
টি-টোয়েন্টি থেকে বিদায় নেওয়া মাশরাফিকে ঘিরেই ছিল সাংবাদিক, ফটোগ্রাফারদের ভীড়। সেখানে প্রথমেই ম্যাশকে প্রশ্ন করা হয়। পুরো
এবারের মাশরাফি ভীষণ শান্ত ও সৌম্য। চোখে মুখে সেই উচ্ছ্বলতা নেই, নেই স্বভাবসুলভ বাচন ভঙ্গিও। লঙ্কা সফর শেষে যেন নির্জীব এক মাশরাফির
মাশরাফি তো নিজেই বলেন, ‘স্বপ্ন যদি থাকে তবে সেটিকে তাড়া করো। হয়তো বা হবে হয়তো বা না। পরে নিজেকে প্রশ্ন করে যেন মনে না হয় আমি হেরে
শ্রীলঙ্কা সফর শেষে শুক্রবার (৭ এপ্রিল) ঢাকায় ফিরে তিনি এই কষ্টের কথা জানান। বাংলানিউজকে দেয়া সাক্ষাতকারে সাইফুদ্দিন বলেন, ‘অনেক
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন