পর্যটন
সুবর্ণ এক্সপ্রেস থেকে: বাংলাদেশের ট্রেন নিয়ে একটি কৌতুক বেশ জনপ্রিয়, চোখে-মুখে বিস্ময় নিয়ে এক ভদ্রলোক প্ল্যাটফর্মে দাঁড়ানো। একবার
সি বিচের শহর থেকে ফিরে: চট্টগাম এসে বিচে গেলাম না, তা তো হয় না! কিন্তু পতেঙ্গায় তো অনেক যাওয়া হলো। এবার মন চাইছে নতুন কিছু। কেউ একজন
সুবর্ণ এক্সপ্রেস থেকে: রেলে চড়ে বাংলাদেশ দেখার খুব ইচ্ছে থাকে বিদেশি পর্যটকদের। কিন্তু সেরকম কোন উদ্যোগ এখনও নেয়নি পর্যটন
ঢাকা: বাংলাদেশ সফরের অভিজ্ঞতা জানতে চাওয়া হয়েছিলো বিখ্যাত ইংরেজ লেখক ও টেলিভিশন উপস্থাপক সাইমন রিভের কাছে। তার সবিনয় উত্তর ছিলো,
কাতার থেকে: ‘ভিজিট বাংলাদেশ’ শ্লোগানকে সামনে রেখে কাতারে অনুষ্ঠিত হলো ভিজিট বাংলাদেশ ট্যুরিজম ইয়ার ২০১৬। কাতারস্থ বাংলাদেশি
আমার কর্মস্থল নেত্রকোনার সুসঙ্গ দুর্গাপুর উপজেলার সুসঙ্গ মহাবিদ্যালয়ের মাসিক সভায় শিক্ষা সফরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় মাসখানেক আগে।
চলনবিল (নাটোর) থেকে ফিরে: চলনবিল বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিল ও সমৃদ্ধতম জলাভূমিগুলোর একটি। দেশের সর্ববৃহৎ এ বিল বিভিন্ন খাল ও
[শেষ পর্ব]প্রায় বিশ মিনিট হাঁটার পর সমতল মতো জায়গায় পৌঁছালাম। এটিই সিপ্পি সামিট। কিন্তু পুরো চূড়া বিশাল বিশাল আগাছায় একেবারে ভর্তি।
চলনবিল (নাটোর) থেকে ফিরে: চলনবিল বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিল ও সমৃদ্ধতম জলাভূমিগুলোর একটি। দেশের সর্ববৃহৎ এ বিল বিভিন্ন খাল ও
[পূর্ব প্রকাশের পর]সাড়ে পাঁচটায় ঘুম ভাঙার কথা ছিলো। ভাঙলো নির্ধারিত সময়ই। যখন সিপ্পির পথে রওয়ানা দিলাম তখন সাড়ে ছয়টা বাজে। রাতেও
ঢাকা: গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্য নদীতে মাছ ধরা। এর মজা হয়তো অনেকেরই জানা। কিন্তু ইট পাথরের শহুরে পরিবেশে গ্রাম বাংলার এই ঐতিহ্য ভুলতে
ঢাকা: পর্যটন বর্ষের মূল লক্ষ্য দেশে বিদেশি পর্যটক নিয়ে আসা। সেই প্রচেষ্টায় এবার বছর জুড়ে বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণীয় ছাড় দিয়ে স্বাগত
ঢাকা: বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পের একটি সম্ভাবনাময় দেশ। বাংলাদেশের অবারিত প্রাকৃতিক ও ভৌগলিক সম্পদ, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং
ঢাকা: ২৩২ কোটি টাকার পরিকল্পনা নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো। পরিকল্পনা কমিশন সেটি মানেনি। তারপর ৫০ থেকে ৬০ কোটি টাকার মধ্যে পরিকল্পনা নিয়ে
রনিন পাড়ার আগে দু’টি পাড়া পড়ে মাঝখানে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় পাইক্ষং পাড়া। এটি বিশাল একটি পাড়া। এ পাড়ায় ঢোকার আগে একটি দোকানে চকলেট আর
ঢাকা: ট্যুরটার নাম ‘ব্যাকওয়াটার অ্যান্ড ভিলেজ ট্যুর’। বিদেশিদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়। ভারতের কেরালায় ট্যুরিস্টরা এরকম একটা ট্যুর
ঢাকা: বাংলাদেশে যত বিদেশি আসেন তার ৯৩ ভাগ নিজ দেশে ফিরে গিয়ে বাংলাদেশ ভ্রমণে আসতে অন্যদের উৎসাহিত করেন। এসব বিদেশির কারও চোখে
গায়ে পাতলা একটি শার্ট। পৌষের শীত মাঘের শক্তি নিয়ে একেবারে হাড় অবধি আক্রমণ শুরু করেছে। অভিযানে গেলে প্রতিকূলতা মোকাবেলা করতে হয়।
এম ভি অবসরের জন্ম সেই ৯৭ সালে। সেই থেকেই নিরন্তর ছুটে চলছে শীতলক্ষ্যা থেকে মেঘনা, সুপতী হয়ে বলেশ্বর পর্যন্ত। তবে তার এই ছুটে চলার পথে
নাটোর থেকে ফিরে: লোকে তাকে আফাজ উদ্দিন নামে নয়, চেনে আফাজ পাগলা নামেই। এই আফাজ পাগলাই ‘পাগল’ করেছেন গ্রামের মানুষকে। লোকে যাকে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন