জলবায়ু ও পরিবেশ
শনিবার (৯ নভেম্বর) সকালে বিদ্যালয়ের সৌন্দর্যবর্ধনকারী সব শাপলা ফুলগুলোকে পানি থেকে পাড়ে উপড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছে। ফলে বিনষ্ট হয়ে গেছে
রোববার সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোল রুম সূত্র জানায়, বিদ্যুৎ লাইনে ওপর গাছ পড়ায় এবং বিদ্যুতের খুঁটি ও লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায়
এছাড়াও ৫ হাজার ১৭টি মৎস্য ঘের এবং ১৫ হাজার হেক্টর জমির রোপা আমন সম্পূর্ণ ও ১০ হাজার হেক্টর জমির রোপা আমন ধান আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত
এদিকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত নামিয়ে ভোলায় ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত জারি করা হয়েছে। রোববার (১০ নভেম্বর) সকাল ১০টায় সংকেত নামিয়ে দেয়
শনিবার (০৯ নভেম্বর) রাত থেকে রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুর পর্যন্ত কয়েক দফা ঝড়ে লালমোহন ও চরফ্যাশন উপজেলায় এ ক্ষয়ক্ষতি হয়। ক্ষতিগ্রস্ত
রোববার (১০ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরে মিডিয়া ব্রিফিংয়ে একথা জানান তিনি। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের
রোববার (১০ নভেম্বর) ভোর থেকে দুপুরের মধ্যে ঝড়ের সময় এসব ঘটনা ঘটে। শনিবার (০৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত থেকে এসব জেলায় ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব
রোববার (১০ নভেম্বর) ভোর রাতে এ ঘটনা ঘটে।শনিবার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত দুইটার পর থেকে এ অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব শুরু হয়। মির্জাগঞ্জ
রোববার (১০ নভেম্বর) সকালে বাংলানিউজের সাতক্ষীরা ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট জানিয়েছেন, শনিবার দিনগত রাত তিনটা থেকে প্রচণ্ড
রোববার (১০ নভেম্বর) ভোর ৫ টায় এটি খুলনা ও বাংলাদেশের দক্ষিণপশ্চিম অঞ্চলে (২২ দশমিক ০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯ দশমিক ৪ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ)
শনিবার (৯ নভেম্বর) শেষরাত নাগাদ এটি আরও উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে পশ্চিমবঙ্গ-খুলনা (সুন্দরবনের কাছ দিয়ে) উপকূল অতিক্রম
শনিবার দিনগত রাত ১টা ৫মিনিটে মোংলাবন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফকর উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের
বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের কন্ট্রোল রুমের সর্বোশেষ তথ্যানুযায়ী, রাত ১১টা পর্যন্ত বিভাগের ৬ জেলার প্রায় ১২ লাখ ৬৯ হাজার
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাত ১১টায় এটি বর্তমানে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গে এবং বাংলাদেশের দক্ষিণপশ্চিম এলাকায়
শনিবার (০৯ নভেম্বর) সকালে উপজেলা ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যটকদের দুর্গম থানচির নদীপথে বিভিন্ন পর্যটন স্পটে প্রবেশের ওপর
গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি আছে কিন্তু দমকা হাওয়া না থাকায় বিপদের মাত্রা ধরতে পারছেন না বাসিন্দারা। কেবল নদী তীরবর্তী মানুষরাই
নিজেদের ঘর-বাড়ি এবং ঘরের আসবাবপত্র ও সম্পদ ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে আসতে না চাইলে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি)সহ
শনিবার (০৯ নভেম্বর) বিকেল থেকেই বাতাসের গতিবেগ বাড়ছে এবং কখনো থেমে থেমে বৃষ্টি ও ঝড়ো বাতাস বইছে। এতে উপকূলের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে
সন্ধ্যার পর লোকজন ছোটাছুটি করে যে যার মত ঘরের আসবাবপত্র, বিছানা-বালিশ, হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু নিয়ে পার্শ্ববর্তী ঘূর্ণিঝড়
শনিবার (৯ নভেম্বর) সন্ধ্যার আগে থেকে বৃষ্টি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আশ্রয়কেন্দ্রে ভিড় বাড়তে থাকে। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ৮০ হাজার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন