কবিতা
মানুষ হয়ে যাও আমি বলছি না, তোমাকে এ প্লাস পেতেই হবে। তোমার ২.৫ এ-ই সততা বেঁচে থাক, সমাজ না, অন্তত নিজের সাথে চোখ মিলাতে পারলেই হলো। এই
মতিন বৈরাগী: বৈপরীত্যেও অনিবার্য বিপ্লব কাজী জহিরুল ইসলাম পারস্পরিক পারম্পর্য ভেঙে যায়, তৈরি হয় নতুন দ্যোতনা, পঙ্ক্তির পর
ওমরান দাকনিশের জন্য আহত অনুভূতি ওমরান দাকনিশ তোমার সর্ব শরীরে মানবতার সকল বিপর্যয়ের চিহ্ন দেখে জীর্ণ শীর্ণ বৃদ্ধের শ্বাস ওঠা
ইস্টিশন তো একটা কৃষ্ণবিবর একটা রেললাইন কিলবিল করতেছে রাতের গায়ে মাঠ শুয়ে আছে মাঠের ’পরে কী এক লম্পট আলো খেলা করতেছে তার
সোনালি উদ্ধার ধুম্র-কুণ্ডলী, রুপালি-বৈভব; ব্যথার নিরাময়, দুঃখ ভুলানিয়া- কোথায় কোনখানে জন্ম গুল্ম হে, ভেষজ-অপরূপা; অনলে পুড়ে পুড়ে
হে অনন্ত বর্ষা মেঘদূত-প্রহর থেকেই ঝুলছি কালিদাসের ছায়ায় ছায়ায় মায়ার বৃত্তে ঝুলে আছি লেপ্টে আছি নিয়তির অমোঘ নির্দেশে পূর্বদেশের
দেরি করে ক্লাসে আসায় স্যার বকে দেন বিষম করে ‘পাগলা রে ধূর, এ কিছু না’, সান্ত্বনা দিস মাথায় ধরে প্রেজেন্টেশন হয়নি করা, কালকে ঠিকই
মাছ টেংরার ডিম মুখে নিয়ে ভাবি আমিও এক দলহীন মাছ আমাকে খাবার জন্যে তৈরি হচ্ছে পিরানহার ঝাঁক অথবা বড়শিতে গাঁথা হচ্ছে টোপ একা সাঁতরে
‘আর্থ ইল. স্টপ লিভিং সুন.’ পৃথিবীর সমান বয়েসি এক অজর বর্ষা টেলিগ্রাফের অফুরান তারে ভর করে আবার ফিরে এল। 'স্কাই ডায়িং. স্টপ
মিঞা কি মল্হার ধারাবর্ষণে হৃদয়ের পথঘাট ধেবড়ে যাচ্ছে। ছাইয়ে আর নীলে মাখামাখি হয়ে ঢুকে পড়ছে ভিতর অঞ্চলে- আতা গাছে তোতা পাখির দিন
স্মৃতির বারিশ বৃষ্টি নয় স্মৃতি ঝরছে অঝোরে... প্রতিবার বৃষ্টি নিয়ে আসে তার কোলে করে, আমার হারানো দিনগুলো... সকালের বৃষ্টি-স্কুলে
স্তব্ধতার গান অপরূপ ঘোর নেমে এল দুজনের মাঝখানে-ভাবি স্তব্ধতার কাছে ঋণী খুব এই যে নিমগ্ন তানপুরা বৃষ্টিশেষে ভেজা পথ ধরে কিছুক্ষণ
ব্যান্ডদল গ্রামের কৈ রেওয়াজ করে আকাশ পড়ে। সীতানাথ বসাক বুকে নিয়ে কাটাকুটি খেলে দুপুরের মেঘ। জগতের ছেলেরা লিরিকাল খুলেছে। ভরসা
নস্টালজিয়া কোনো এক সূর্যাস্তকালীন অনিয়ন্ত্রিত বৃষ্টিতে হেঁটে যাওয়ার সময় বিজলির চমক দেখে এই সিদ্ধান্তে আসি যে, আকাশও ধাতব। সম্ভবত
তুমি সবার মতো আমিও বুকের ভেতর 'তুমি' পুষি। বিকেল হলে 'তুমি' নেমে আসে আমার সিঙ্গেল খাটে, তখন শাদা দালানঘর একমনে ভিজতে থাকে।
শস্তা বৃষ্টির কবিতা আচ্ছা ধরো তোমার নাম বৃষ্টি হতো যদি ঝড়ো হাওয়ায় মাতাল হয়ে ঝরতে তুমি! নাকি ঝড়তে ঢিমেতেতালে
আরোগ্যনিকেতন লাঠি ঠক ঠক, রাত নামলো ঘরে জানালা হাওয়ায় দুলছে বিষম বৃষ্টি, ছাট এল কি! কেউ এসে কি শ্রাবণে ভাসলো? ভেতরে আম্মা
বৃষ্টিবিহীন নিঃশব্দের উপর নিঃশব্দ জমতে জমতে একটা মেঘলা দিন ফুটে ওঠে - এইসব দিনে সোঁদলা বাতাস মাথায় করে আমি তোমার প্রেমিককে হেঁটে
কেনাবেচা নর্তকী মরে গেলে জন্ম নেয় নাচের মুকুর। আর কেউ যাবতীয় শোকের মুদ্রা পুঁতে দেয় পূর্ণিমায়। মালা বাঁধে অন্ধকার। এত এত রাত্রির
বৃষ্টির শব্দ পুরনোকালের বৃষ্টির শব্দে এখনো যাঁরা গভীর রাতে বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকে মমিদের হাস্যধ্বনি; তাঁদের বুক পকেটের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন