ঢাকা, শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

পর্যটন

নেদি আলুন্সু তাইমিলের বাংলাদেশ প্রেম

প্যারিস (ফ্রান্স) থেকে: নেদি আলুন্সু তাইমিল (৫৫)। স্প্যানিশ বংশোদ্ভূত ফরাসি। তবে বাঙালি নারীদের মতোই আটপৌড়ে তার জীবনযাপন। প্যারিস

আড়ালের কষ্টগুলো দেখে না কেউ

প্যারিস (ফ্রান্স) থেকে: ভালো বেতনের প্রলোভনে দেশ ছেড়েছিলেন। বাণিজ্য ভিসায় প্রথমে স্পেন। সেখান থেকে ট্রেনে চেপে এসেছিলেন ফ্রান্সে।

বাংলাদেশের পোশাকে বিশ্বকে চমকে দিতে চান কাজী এনায়েত

প্যারিস (ফ্রান্স) থেকে: ভিএফ করপোরেশন, টার্গেট, সিয়ার্স, ক্যারিফোর, জেসি পেনি, গ্যাপ, লিভাইস, টেসকো বা সিলিও'র মতো বিশ্বখ্যাত

সামিট শেষে ফেরার পথে পানির জন্য হাহাকার

[পূর্ব প্রকাশের পর] কথা ছিলো থানচির তিন্দুতে আজকের রাত থাকবো। জঙ্গলে ঢাকা রিজ পার হয়ে খনরুই প্রায় ৯০ ডিগ্রি এক খাঁড়া ঢালে নামতে

গ্রিসে পরিবর্তনের দূত জসিম উদ্দিন

এথেন্স, গ্রিস থেকে: দূতাবাস কেবল এথেন্স কেন্দ্রিক না। দূতাবাসই যাবে সেবা গ্রহীতা বাংলাদেশিদের কাছে। দূতাবাস ছড়িয়ে পড়বে এথেন্সের

প্রবাসীদের মুখেই গ্রিসের চেহারা

এথেন্স (গ্রিস) থেকে: তীব্র আর্থিক মন্দার মাঝেই টিকে থাকার সংগ্রামে নিয়োজিত ভাগ্য অন্বেষণে গ্রিসে আসা বাংলাদেশিরা। এর মধ্যে অন্য

টিকে থাকার সংগ্রামে প্রবাসী বাংলাদেশিরা

এথেন্স (গ্রিস) থেকে: গ্রিসের বর্তমান আর্থিক সংকট প্রভাব ফেলেছে গোটা দুনিয়ায়। এ সংকটের কারণে বড় ঝুঁকিতে পড়েছেন এখানকার প্রবাসী

মিষ্টিতে সফল তিন প্রবাসী

এথেন্স (গ্রিস) থেকে: গতানুগতিক নয়। ব্যবসায় কিছুটা ভিন্নতা এনে তীব্র মন্দার মধ্যেও গ্রিসে নিজেদের জীবনে স্বনির্ভরতার আলো ছড়িয়েছেন

গ্রিসে প্রবাসীদের স্বজন প্রকৌশলী জয়নুল আবেদীন

এথেন্স, গ্রিস থেকে: মাত্র সপ্তাহ দুই আগের ঘটনা। গ্রিসের কাতপাতিশেয়া এলাকায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন কুমিল্লার মোল্লা শহীদ

রোদ চশমায় ভাগ্যবদল আনোয়ারের

এথেন্স, গ্রিস থেকে: এসেছিলেন শূন্য হাতে। এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে গড়ে তুলেছেন চশমা, রোদ চশমা আর ঘড়ির বিশাল এক

ঘন জঙ্গলের ট্রেইল পেরিয়ে কির্সতং জয়

[পূর্ব প্রকাশের পর] রুংরাং থেকে এখন শুধু ডাউন হিল। ডাউন হিলের এক ধরনের মজা আছে আবার আছে ভয়ও। মজা হলো উপরে উঠতে হয় না, ফলে হাঁপিয়ে

মন্দার বিপরীতে স্বপ্নে বিভোর জহিরুল

এথেন্স (গ্রীস) থেকে: তীব্র আর্থিক সংকটে নাজুক গ্রীসের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি। তাই ভালো থাকার কথা নয় ভাগ্য অন্বেষণে ইউরোপের এই দেশটিতে

রুংরাং মানে ধনেশ পাখির পাহাড়ে

[পূর্ব প্রকাশের পর] মোটামুটি বিভীষিকার এক রাত পার করেছি। পাহাড়ে এসে এর আগে কখনো শরীর খারাপ লাগেনি। কিন্তু এ রাতে বমি হয়েছে। ঠিকমতো

হ‍ুম‍ায়ূনের সমুদ্র বিলাসে শাওনের রিসোর্ট!

সেন্টমার্টিন ঘুরে: এইমাত্র ঝুপ করে সাগরে ডুবে গেলো সূর্যটা। সেদিকে খুব একটা মন নেই ওসমান গণির। ছোট ছোট কটেজ সারির ওপাশে টেবিল চেয়ার

মাত্র দুজনেই বদলে দিচ্ছেন চিরচেনা শাহজালাল!

বার্লিন (জার্মানি) থেকে: যাত্রী হয়রানি আর ‍দুর্ভোগ ছিলো নিত্যসঙ্গী। ব্যাগেজ কাটাছেঁড়া, ভয়-ভীতি দেখিয়ে অর্থ আদায়, আর কথায় কথায় টাকা

কচি পাতার সবুজ আলোয় জীবন যেখানে প্রকৃতি

মারমেইড ইকো রিসোর্ট ঘুরে: তীরে একটি ভাঙা সাম্পান জোয়ারে জলমগ্ন। পাড়জুড়ে নারিকেল গাছের সারি বাতাসে খেলছে দোল। সঙ্গ দিচ্ছে অন্য

ভীতিকর পথ, তবু টানে সৌন্দর্য

[পূর্ব প্রকাশের পর] মেনিয়াঙ্ক পাড়ার পথ সম্পর্কে তখনও ধারণা না থাকলেও এতোটুকু বুঝতে পারছিলাম এ গরমে একেবারে জান বের করে ফেলবে। ওরা

প্রতি ঢেউয়েই সাগর নামে সোনাদিয়ায়

সোনাদিয়া ঘুরে: প্রতি ঢেউয়েই সোনাদিয়ার শরীর থেকে অন্তত ফুট খানেক করে নেমে যাচ্ছে পানি। ক্রমশ বড় হচ্ছে সৈকত লাগোয়া কিঞ্চিত ঢালু

‘ফার্স্ট সার্ফার’ জাফরের স্বপ্ন ‘সার্ফিং সিটি কক্সবাজার’

ঢাকা:  সৈকতে সার্ফ বোর্ড নিয়ে খেলতো একটি ছেলে। কিন্তু এটি যে সার্ফ বোর্ড সেটি তার জানা ছিলো না। সৈকতে নামার জন্য একসময় পুলিশ তার

চিম্বুক রেঞ্জের সর্বোচ্চ চূড়া কির্সতং-রংরাংয়ের পথে

[পূর্ব প্রকাশের পর] আমাদের সামনে বেশ কয়েকটি রুটম্যাপ। কোনটি দিয়ে যাবো জানি না। এর আগে তো আসা হয়নি এখানে, বন্ধুদের দেওয়া ম্যাপই ভরসা।

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়