শিল্প-সাহিত্য
মুক্তির শ্লোগানচূর্ণ করছি ধুলোয়;- দুঃখী অপরাহ্নমর্মমূলে আলো— অন্তরাল ব্যাহত করে
“আমি তোমাকে কখনো ভালোবাসিনি।” ট্রেনের জানালার বাইরে, আলোর ঝাঁপি ফেলে শাঁ শাঁ ধেয়ে চলা ভোরে চোখ রেখে বলল শারমিন।চায়ের কাপে চুমুক
পর্ব ৭ পড়তে ক্লিক করুন ভারতীয় হওয়ার উপায়?|বিলাতি নারীরা ভারত নিয়ে গোপনে গোপনে নানারকম স্বপ্ন পোষণ করলেও তারা কি সত্যি কখনো ভারতীয়
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ
ঐ আসলো আশ্বিনশিউলি শিথিলহাসলো শিশির দুর্বাঘাসে...শরৎকে কেউ কেউ বলেন শিল্পী ঋতু—বাংলার প্রকৃতি তার অপার রূপ বিলিয়ে দিয়েছে এই
আপন চলে গেছে! নাকি সরে গেছে! এটা নিয়ে আমার দ্বিধা আছে। সে কি চলে গেছে, না সরিয়ে দেওয়া হয়েছে! না, এটা কেবলই একটি সাধারণ অ্যাটাক! ১১
রফি হকের ছবিতে পৃথিবীর পড়ন্ত বিকেল আছে। সেই বিকেলের বিষণ্ণ হাসি আছে, গতি আছে, স্থবিরতা আছে; আছে নীরবতার কোলাহল। তার ছবিতে প্রতিবাদ
শূন্য দশকের অন্যতম কবি আপন মাহমুদ। আকস্মিকভাবে পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন ২০১২ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ভোরে। ‘সকালের দাড়ি কমা’ নামে তাঁর
ফিরে এসেছে।কে? ঐ যে গিয়ে দেখো, নিচতলার ড্রইংরুমে বসে আছে।শমী রেডি হচ্ছিল বাইরে যাবার জন্য। ভ্রুতে ভাঁজ ফেলে তাকাল তার ভাবীর
দিনাজপুরের লোহাডাঙ্গায় মানুষের ঢল নেমেছে। নানা সাজ-পোশাকে, নানা ঢঙের মানুষ। প্রতি ভাদ্রের পূর্ণিমা তিথির পরদিন এ রকমই ঢল নামে
ভাবছি একা একাকথাগুলো তুলে আর কী হবে? যা হবার তা হয়ে যায়, ঘটার থাকলে ঘটে যায়। সমাজ-রাষ্ট্রকে এখন আর এ বাসি আলাপ শুনিয়ে কী হবে? এমন কিছু
মন্থরদিন অবসানে, ধীরে ধীরে মুদিত হওয়া ফুলের ভিড়ে দাঁড়িয়ে যিনি, ধীরেধীরে জেগে ওঠা তারাদের আকাশ দেখছেন, তিনি ভাবছেন, সূর্য যখনখুব ধীরে
আমাদের খবরবিভিন্নভাবে মেঘের ঢল দেখা শুরু করলে তুমিবাজারফেরতা লোক হিসেবেএকজন দোকানদারকে তো দেখেই ফেললেএকটা জ্যান্ত আনারসকে ঘাড়
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ
বরষাশিহরি শিহরি উঠিআমি বনফুল ফুটিএই ঘন ঘোর বরিষায়কার কথা মনে পড়েএই বারিধারা ঝরেকার কথা কে লিখিয়া যায়॥কোন খুনি শহরেরবড় বড়
পর্ব ৬ পড়তে ক্লিক করুনলোলা মনটেজ |১৮৩৯ সালের নভেম্বর মাস। মিসেস জেমস ভারতে এসে এক উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তাকে বিয়ে করে রীতিমতো সংসার
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ
আঠারবাড়ী রেলওয়ে স্টেশন। রাত বাজে বারোটা। বিদ্যুৎ নাই। প্লাটফর্মে মানুষ গিজগিজ করছে। সন্ধ্যা ছ’টার ট্রেন এখনো আসেনি। পরিবহন
আমরা কি কেউআমাদের ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় দাঁড়িয়ে থাকে অন্ধ এক ছায়াঘরে। দীর্ঘ জৈবকলেকেটে যাচ্ছি আমরা—এখানে দুঃখের মতো আশ্চর্যিত এক
বাস ছাড়ার সাথে সাথে মিরা মোবাইলে তাকিয়ে দেখল রাত এগারটা বেজে দশ মিনিট। মোবাইলে কয়েকটা গান সিলেক্ট করে প্লে লিস্ট বানিয়ে ইয়ারফোন
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন