উপকূল থেকে উপকূল
উপকূলীয় এলাকা পদ্মা, চরলাঠিমারা, গাববাড়িয়া বিষখালী নদী সংলগ্ন বেড়িবাঁধ ঘুরে দেখা গেছে, এখানকার বাসিন্দারা তাদের মালামাল নিয়ে
প্রচারণার পর মূল ভু-খণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন এলাকার বাসিন্দরাও আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছেন। কলাতলী, ঢালচর, চর নিজাম ও চর পাতিলাসহ বেশ
শনিবার (০৯ নভেম্বর) এমন তথ্যই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মোংলা ও পায়রা বন্দরের পাশাপাশি ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে
ভোলা সিপিপির উপ-পরিচালক সাহাবুদ্দিন মিয়া জানান, শুক্রবার সন্ধ্যার পর সংকেত ৪ থেকে বাড়িয়ে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনে সন্মেলন কক্ষে আয়োজিত ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কমিটির সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। সভায়
ঘূর্ণিঝড়ের ‘বুলবুল’ প্রভাবে বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১২টা থেকেই উপকূলীয় উপজেলা পাথরঘাটায় বৃষ্টি শুরু হয়। শুক্রবার (৮ নভেম্বর)
বরিশাল আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র পর্যবেক্ষক আনিসুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, মূলত বেলা ১২ টার বৃষ্টিপাত হচ্ছে। সেই হিসেবে বিকেল ৩ টা
মো. মোস্তফা বাড়ি বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার চরদুয়ানী ইউনিয়নের দক্ষিণ চরদুয়ানী গ্রামে। তার বাবার নাম মৃত আলতাফ হোসেন হাওলাদার।
ইলিশের বংশ বিস্তারের লক্ষ্যে প্রজনন মৌসুমে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরায় ৯ থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত ইলিশ আহরণ, পরিবহন, বাজারজাতকরণ, কেনাবেচা,
এ জনপদে শিক্ষার আলো পৌঁছালেও শিশুদের মধ্যে শিক্ষাগ্রহণের তেমন কোনো আগ্রহ নেই। লেখাপড়া করানোর টাকা নেই বলে জেলেরাও তাদের শিশুদের
১০ বছর বয়সী শিশু সাইকুল বাবার সঙ্গে সমান অংশে কাজ করছেন। শাখা খালটি ভাটায় পানি কমে যাওয়ায় একমাত্র সম্বল নৌকাটি ঘাটে নোঙর করতে কখনো
উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় এলাকায় একটি লঘুচাপের সৃষ্টি হওয়ায় এই অবস্থা বিরাজ করছে। মৌসুমী
সাহেদা বেগম বলেন, মোর কপাল পোড়া, এতোদিন পোলাডার অপেক্ষায় আছিলাম। এই বুঝি আইয়া পড়ছে। আইজ পোলাডার কষ্টে স্বামীও শ্যাষ অইয়া গ্যাছে।
২০১৮ সালের ২১ জুলাই সকালে হঠাৎ গভীর সমুদ্রে প্রচণ্ড ঝড়ের কবলে পড়ে শাহিন ফিটারের মাছ ধরা একটি ট্রলার ডুবে যায়। ওই ট্রলারে থাকা ১৮
দীর্ঘদিন কর্মহীন অবস্থায় থাকার পর এ নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় জেলেপাড়ায় আবারও প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। দীর্ঘদিন বঙ্গোপসাগর থেকে
জানা যায়, খোলপেটুয়া ও কপোতাক্ষ নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে ২০১৬-১৮ সাল পর্যন্ত উপজেলার প্রতাপনগর ইউনিয়নে অন্তত ১২ বার প্লাবিত হয়। এ ইউনিয়নের
এসব বাঁধে বসতি ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা চরম হুমকির মুখে পড়েছে। যেকোন মুহূর্তে বাঁধে ধস নামতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন নদী তীরবর্তী
তীর রক্ষা বাঁধে বেশ কয়েকবার ধসের পর ভাঙনের মুখে পড়ায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় এলাকাবাসী। ভুক্তভোগীরা
যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে পায়ে হেঁটে এক কান্দি (মহল্লা) থেকে অন্য কান্দিতে যাওয়া। শহরে কিংবা উপজেলা সদরে যেতে হলে ট্রলার দিয়ে জীবনের
হিরুর ইচ্ছে ছিল সাগর থেকে ফিরে মেয়ে আয়শার জন্য দুধ এবং নতুন জামা কাপড় নিয়ে আসবে। কিন্তু সেই ইচ্ছা আর পূরণ হয়নি। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন