পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য
মৌলভীবাজার বন্যপ্রাণী রেঞ্জের রেঞ্জকর্মকর্তা মোনায়েম হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, সোমবার (২৬ নভেম্বর) রাতে বানরটি কমলগঞ্জ উপজেলার
সোমবার (২৬ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে উদ্ধার হওয়া সাপটি লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের গাড়িভাঙ্গা এলাকায় অবমুক্ত করা হয়। এ সময় উপস্থিত
এক সময় সেই জায়গাগুলোতে তারা ডিম পাড়ে। কিন্তু প্রজনন মৌসুসে সেসব জায়গায় ডিম ফুটে বাচ্চা তোলার পরই ঘটে যত রকমের বিপত্তি।
জাবি প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মো. কামরুল হাসান বলেন, এ বছর অক্টোবরের প্রথম থেকেই পরিযায়ী পাখিরা ক্যাম্পাসে আসতে শুরু করেছে।
রাজধানীর অদূরে সাভার এলাকা থেকে দুই বন্যপ্রাণী গবেষকের সহায়তায় প্রাণে রক্ষা পায় পাখিগুলো। এর মধ্যে ছিল ১০টি তিলি-ঘুঘু (Western Spotted Dove),
রোগাক্রান্ত এসব গাছগুলো তখন প্রাণে বেঁচে উঠতে চায় বারবার। নতুন করে ‘দুটি পাতা একটি কুঁড়ি’ ছড়াতে চায় চা প্রেমীদের জন্য। সম্প্রতি
উপজেলা বন কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, কয়েকজন কৃষক ক্ষেতে ধান কাটছিলেন। এসময় তারা সাপটি দেখতে পান। পরে সবাই মিলে
পাখিটির নামই বলে দেয়- তার শারীরিক বর্ণনার টুকরো অংশ। ‘লম্বাপা-তিসাবাজ’ অর্থাৎ লম্বা পায়ের অধিকারী সে। যদিও বাজ পাখিরা দারুণ
অনেকেই কদম ফুলকে বর্ষার অন্যতম সুদর্শন ফুল হিসেবে চিনে এসেছেন। অনেকের পছন্দের ফুলের তালিকায় জায়গা করে আছে বর্ষার কদম। হেমন্ত
এই পাখিটির অপর একটি বাংলা নাম ‘দাগিগলা-কাঠকুড়ালি’। বৈজ্ঞানিক নাম Picus xanthopygaeus। এরা আকারে ভাত-শালিকের চেয়ে কিছুটা বড়। উচ্চতা প্রায় ৩০
তাদের নিরামিষ খাবারের মধ্য রয়েছে- শস্যদানা বা ফুলমূল কিংবা ক্ষেতে চাষ করা নানা প্রকারের শাক-সবজি। কৃষকের স্বপ্নের ফসল বিনষ্ট করতে
শুক্রবার (৯ নভেম্বর) সকাল ৮টায় এই চিত্রাহরিণ দু’টোকে সিলেট টিলাগড়ের নির্মিত সিলেট বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্রের উদ্দেশে কাঠের
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের বনভ্রমণে এমন ছত্রাকের উপস্থিতিই মিলবে যেখানে-সেখানে। পুরাতন অবশিষ্ট গাছ বা কাঠের অংশে তারা হঠাৎ গজিয়ে
এ সময় রাজশাহী জেলা প্রশাসক এস এম আব্দুল কাদের বলেন, শিমলা পার্ক পাখিদের অভয়ারণ্যে পরিণত করা হবে। রাজশাহীর যেখানেই বন্য পশু-পাখি
শিবালয় উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. এ এম রেজ্জাকুল হায়দার অবশ্য এটিকে ঘড়িয়ালের ছানা বলে দাবি করেছেন। ইতোমধ্যে ঢাকা
রাজধানীর বারিধারা, কুড়িল, গুলশান, বাড্ডাসহ বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি হচ্ছে ৬টার আগ থেকেই। শীতের সময় রাস্তাঘাটে যে ধুলোবালি জমে থাকে, তা
বসে থাকার স্থান থেকে হঠাৎ ডানা মেলে দিয়েছে আকাশের পানে, বিশ্বস্ত লম্বা ঠোঁটে উড়ন্ত পতঙ্গ ধরে আবার পরক্ষণেই যথাস্থানে ফিরে আসা।
শুক্রবার (০২ নভেম্বর) রাতে মহারাষ্ট্রের নাগপুরের ইয়াভাতমাল জঙ্গলের ভেতরে দেশটির বন বিভাগের নির্দেশে মানুষখেকো ওই বাঘিনীকে গুলি
বাড়ির পরিত্যক্ত অংশ বা অব্যবহৃত কোণে ধীরে ধীরে গজিয়ে ওঠা অসংখ্য ছোটখাটো লতাগুল্মগুলোকে আমরা না চিনে ‘আগাছা’ বা বাজে উদ্ভিদ বলে
প্রজাপতির প্রতিটি পাখা যেন একেকটি জীবন্ত ছবি। যে ছবি দেখে কবি সাহিত্যিকরা খুঁজে পান সাহিত্যের ভাষা। প্রজাপতি নিয়ে মানুষের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন